কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

অনাহারে দিন কাটছে দৌলতদিয়ার পতিতাদের

মানবজমিন প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২১, ০০:০০

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় দেশের সর্ববৃহৎ ও এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তর যৌনপল্লীতেও পড়েছে লকডাউনের প্রভাব। করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে সারা দেশে লকডাউন চলছে। এরই ধরাবাহিকতায় বন্ধ রয়েছে যৌনপল্লীতে খদ্দের আসা-যাওয়া। তার প্রভাবের মধ্যে আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন যৌনকর্মীরা। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ এখান থেকে বাইরে যেতে পারবে না, বাহির থেকে কোনো লোক পল্লীতে প্রবেশ করবে না বলে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। যেখানে প্রতিদিন হাজার লোকের আসা-যাওয়া ছিল সেখানে লকডাউনের জেরে খদ্দেরদের দেখা নেই। পুরুষশূন্য এই পল্লী আজ অসহায়। সরকারি হিসাবে এ পল্লীতে ১৬শ’ ও বেসরকারি হিসাবে ২-৩ হাজার যৌনকর্মী রয়েছেন।  সরজমিন সোমবার দুপুর ৩ টার দিকে পল্লীর ভেতরে দেখা যায়, সেখানে কোনো ভিড় নেই, স্বাভাবিক সময়ে যেখানে যৌনকর্মীরা গলির ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকেন খদ্দেরদের জন্য, লকডাউনের কারণে তেমন চিত্র দেখা যায়নি। গলির ভেতরের দোকানও ছিল বন্ধ। লকডাউনে কেমন আছেন জিজ্ঞেস করলে যৌনকর্মী রিতা বলেন, আমাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে এখন খেয়ে না খেয়ে দিন কাটছে, পাশে দাঁড়ানোর মতো কাউকে পাচ্ছি না। শুধু আমি নই, পতিতাপল্লীতে শত শত মেয়ে আছে যারা খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। তার মতো আরও অনেকে জানান, সরকার থেকে আমাদের যেসব নির্দেশনা দিয়েছে আমরা তা পালন করছি। তবে নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে আজ আমরা অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছি। কেমন আছে দৌলতদিয়ার যৌনপল্লীর পতিতারা এমন প্রশ্নে- অসহায় নারী ঐক্য সংগঠনের সভানেত্রী ঝুমুর বেগম বলেন, করোনাভাইরাস ও ঘন ঘন লকডাউনের কারণে যৌনপল্লীর বাসিন্দারা খুব খারাপ সময় পার করছেন, আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে সহযোগিতা এনে যতটুকু পারছি তাদের পাশে দাঁড়াচ্ছি। বিত্তবানদের উচিত এই অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে