কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সেতুতে উঠতে বাঁশের সাঁকো দুর্ভোগে লাখো মানুষ

মানবজমিন প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২১, ০০:০০

ঢাকার ধামরাইয়ের সুতিপাড়া ইউনিয়নের বাথুলি কবরস্থান এলাকায় গাজীখালী নদীর ওপর পাকা ব্রিজ। কিন্তু সেতুটির ভঙ্গুর দশায় বাঁশের সাঁকো বেয়ে উঠতে হয় সেতুটিতে। এতে প্রতিদিন চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে লাখো মানুষ। নদীর মাঝখানে এক পাশ বাঁকা হয়ে থাকা এই সেতুটি ধসে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা। জানা গেছে, ধামরাইয়ের বাথুলি কবরস্থান এলাকায় কয়েক গ্রামের মানুষের ভাগ্যে বদলের জন্য সরকার গাজীখালী নদীর ওপর সেতুটি নির্মাণ করেন। যখন সেতুটি নির্মাণ করা হয় তখনই নির্মাণ কাজে চরম অনিয়ম হয়েছিল। এ ছাড়াও নদীটি ছিল সরু। বর্তমানে গাজীখালী নদীতে ড্রেজার লাগিয়ে খনন করার কারণে সেতুর দু’পাশের মাটি সরে যায়। এতে সেতুটি নদীর মাঝখানে পড়ে যায়। সেতুর পাশে মাটি না থাকার কারণে ধামরাইয়ের আটিগ্রাম, কাটিগ্রাম, মালটিয়া, ভগবানপুর, কান্দাপাড়া ও বাথুলিসহ কয়েক গ্রামের লাখো মানুষের চলাচলে ব্যাপক দুর্ভোগ নেমে আসে। উপায় না পেয়ে গ্রামবাসীরাই সেতুর দু’পাশে বাঁশের পোল তৈরি করে সেতুর সঙ্গে সংযোগ করে। এরপর তারা পায়ে হাঁটা শুরু করে। তবে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারে না। যার কারণে এলাকার উন্নয়নও থেমে যায়। স্থানীয়দের অভিযোগ, গাজীখালী নদীর উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু অনেক দিন ধরে নদীর মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে। সেতুর সঙ্গে সংযোগ না থাকার কারণে এখন কেউ চলাচল করতে পারছেন না। কিন্তু কেউ তা দেখছেন না। অথচ এক সময় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এ সেতু দিয়ে চলাচল করতেন। এখন এলাকাবাসীর দুর্ভোগের শেষ নেই বলে জানান তারা। কাটিগ্রাম এলাকার কিয়ামত আলী, ভগবানপুর গ্রামের জুলমত আলী জানান, সেতুটি যখন নির্মাণ হয় তখন ভেবেছিলাম আমাদের এলাকার উন্নয়নের দ্বার খুলবে। এখন দেখি উন্নয়ন তো দূরের কথা এখন একটি ভ্যানগাড়ি নিয়েও বাড়িতে আসতে পারি না। এখন সেতুটির এমন অবস্থা হয়েছে বাঁশ বেয়ে উঠতে হচ্ছে সেতুতে। তারপর পার হতে হচ্ছে আমাদের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে