কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় ননিকাকে হত্যা করে কনস্টেবল নিমাই

মানবজমিন প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২১, ০০:০০

রাজশাহীতে ড্রামের ভেতর থেকে উদ্ধার করা তরুণীর লাশের পরিচয় মিলেছে। তার নাম ননিকা রানী রায় (২২)। রাজশাহীর একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নার্স হিসেবে কর্মরত ছিলেন ননিকা। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মিলনপুর গড়েয়া গ্রামের নিপেন চন্দ্র বর্মণের মেয়ে। রাজশাহী নার্সিং ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা করেছেন। ওই তরুণীকে হত্যায় জড়িত পুলিশের এক কনস্টেবল। অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে তার ৭-৮ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মূলত বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় অভিযুক্ত কনস্টেবল নিমাই চন্দ্র সরকার তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে এসব বেরিয়ে এসেছে। রাজশাহী পিবিআই অভিযুক্ত কনস্টেবলসহ চারজনকে গ্রেপ্তারও করেছে। নিমাই পাবনার আতাইকুলা উপজেলার চরাডাঙ্গা গ্রামের মৃত হেমান্ত সরকারের ছেলে। নিমাই রাজশাহীতে রেলওয়ে পুলিশে কর্মরত ছিলেন। গত ৬ই এপ্রিল নগরীর তেরোখাদিয়া এলাকায় স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে একটি ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন নিমাই ও ননিকা। তারা লিভ টুগেদার করছিলেন বলে জানিয়েছেন পিবিআই কর্মকর্তারা। এ হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তারকৃত অন্যরা হলেন- নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার আদারীপাড়া মহল্লার জয়নাল আবেদীনের ছেলে কবির আহম্মেদ (৩০), রাজপাড়া থানার বিলশিমলা এলাকার সতীশ রায়ের ছেলে আবদুর রহমান (২৫) এবং শ্রীরামপুর টি-বাঁধ এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে সুমন আলী (৩৪)। আবদুর রহমান মাইক্রোবাসের চালক। তিনি আগে হিন্দু ছিলেন। তখন তার নাম ছিল সঞ্জয় রায়। তার মাইক্রোবাসে করেই লাশ ফেলে আসা হয়েছিল। পিবিআইয়ের রাজশাহী কার্যালয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আযাদ জানান, কনস্টেবল নিমাই বিবাহিত। তার স্ত্রীর নাম বুলবুলি রানী দাস। তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত। স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো নয় বলে এক সন্তানকে নিয়ে তিনি আলাদা থাকেন। আর গত ৬ই এপ্রিল ননিকাকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া করেছিলেন নিমাই। ননিকা তাকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। সে কারণেই তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে