কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আক্রান্ত ১৪ কোটি, মৃত্যু ৩০ লাখ ছাড়াল

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল ২০২১, ০৮:৫৭

করোনাভাইরাস মহামারিতে বিশ্বে মৃত্যুর সংখ্যা ৩০ লাখ এবং আক্রান্তের সংখ্যা ১৪ কোটি ছাড়িয়েছে। গত একদিনে নতুন করে মৃত্যু হয়েছে সাড়ে ১২ হাজার জনের। একই সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লাখ ৩০ হাজারের বেশি মানুষ।


ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, শনিবার সকাল পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ৩০ লাখ ১২ হাজার ৭ জন। আক্রান্ত হয়েছেন ১৪ কোটি ৫ লাখ ১১ হাজার ৪২৫ জন।


আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১১ কোটি ৯৩ লাখ ৯৯ হাজার ৩৬৬ জন এবং বর্তমানে আক্রান্ত অবস্থায় রয়েছেন ১ কোটি ৮১ লাখ ৫২ জন।


বিশ্বে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সে দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৩ কোটি ২৩ লাখ ৫ হাজার ৯১২ জন এবং মারা গেছে পাঁচ লাখ ৭৯ হাজার ৯৪২ জন।


প্রতি বছরই নিতে হবে করোনার ভ্যাকসিন, বললেন ফাইজার সিইও


বিশ্বজুড়ে তাণ্ডব চালাচ্ছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। এর দাপটে দিশেহারা হয়ে পড়েছে বিশ্বের ধনী থেকে গরীব সব রাষ্ট্র। প্রতিদিন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে লাখ লাখ মানুষ। মৃত্যু হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে গোটা বিশ্ব।


এমন অবস্থায় এই ভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে আবিষ্কার হয়েছে বেশ কয়েকটি ভ্যাকসিন। কিন্তু এসব ভ্যাকসিনের কোনওটিই শতভাগ কার্যকর নয়। তবে এসবের মধ্যে ফাইজার ও অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন বিশ্বব্যাপী আশার আলো জাগিয়েছিল। কিন্তু এক্ষেত্রে এখন শোনা যাচ্ছে ভিন্ন কথা। মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ফাইজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আলবার্ট বোরলা জানিয়েছেন, এখন থেকে প্রতি বছর করোনাভাইরাসের টিকা নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।


করোনা: যেসব উপসর্গকে একদম অবহেলা করবেন না


করোনা সংক্রমণ আবারও বাড়ছে। এই সময়ে আতঙ্কিত না হয়ে নিজেদের সর্তক হতে হবে, মানতে হবে সব স্বাস্থ্যবিধি। মাস্ক পরা, হাত ধোয়া, স্যানিটাইজার ব্যবহার, চোখে-মুখে হাত না দেওয়া ইত্যাদি অবশ্যই পালন করতে হবে। 


তবে সতর্কতার পাশাপাশি কয়েকটি উপসর্গের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা কোনো সংকেত পেলেই করোনা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া দরকার। সেসব উপসর্গের দিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে সেগুলো হলো-


প্রথমত, দু’দিনের বেশি যদি জ্বর জ্বর ভাব থাকে, তবে তাকে গুরুত্বহীন ভাববেন না।  দ্বিতীয়ত, যদি কাশি হয় এবং তার জন্য গলার স্বর বদলে যাচ্ছে, তাহলে সেটি চিন্তার বিষয়; দেরী না করে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করান। তৃতীয়ত, অন্যান্য আর দশটা স্বাভাবিক দিনের চেয়েও যদি বেশি ক্লান্ত লাগে তাহলে মোটেও অবহেলা করবেন না। দ্রুত পরীক্ষা করান। 


ভারতে শিশুরাও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে


ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে প্রতিদিন বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। আগের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বাধিক আক্রান্তের নতুন নতুন রেকর্ড তৈরি হচ্ছে দেশটিতে। করোনাভাইরাসের এই ঢেউয়ে আক্রান্তদের মধ্যে অনেক শিশুও রয়েছে বলে দিল্লির চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তারা বলছেন, প্রথম ঢেউয়ের সময় এত বেশি সংখ্যক শিশু আক্রান্ত হতে দেখা যায়নি। চিকিৎসকরা বলছেন, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, আক্রান্তদের বয়স পাঁচেরও কম। এমনকি এক মাসের শিশুও আক্রান্ত হচ্ছে করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ রোগে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও