কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঢাকার রাস্তায় যানজট আর ঘরমুখী মানুষের চাপ

প্রথম আলো ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ১৩ এপ্রিল ২০২১, ১৩:৫০

রাজধানীর রাস্তায় আজ মঙ্গলবারও যানজট। বাস, ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহনের জট রয়েছে। এর পাশাপাশি অনেককে ঢাকা ছাড়তেও দেখা গেছে। বেশির ভাগ যাত্রী যাচ্ছেন পিকআপ ভ্যান ও ট্রাকে করে।


ট্রাফিক পুলিশ বলছে, লকডাউনে খেটে খাওয়া মানুষের কাজকর্ম থাকবে না। অনেকের অফিস বন্ধ। তাই অনেকেই ঢাকা ছেড়ে বাড়ি যাচ্ছেন। এ কারণে অন্যান্য সময়ের তুলনায় গত দুই দিনে গাড়ির চাপ বেশি।


গতকাল সোমবারও ঢাকার রাস্তায় যানজট ছিল। ঢাকা থেকে ঘরমুখী মানুষের ভিড়ও ছিল রাস্তায়। আগামীকাল থেকে সারা দেশে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হচ্ছে। আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত আগের ঘোষিত লকডাউন চলমান রয়েছে।


শিমুলিয়া-বাংলাবাজারে ফেরির অপেক্ষায় ‘দেড় হাজার’ গাড়ি


এক সপ্তাহের ‘সর্বাত্মক লকডাউনের’ ঘোষণা শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে যাত্রীর চাপ বেড়েছে; দুই ঘাটে ফেরি পারের অপেক্ষায় রয়েছে দেড় হাজারের বেশি গাড়ি। শিমুলিয়া ঘাটের বিআইডব্লিউটিসি ব্যবস্থাপক সাফায়েত আহম্মেদ বলেন, সোমবার থেকে ঘরমুখী মানুষের চাপ কয়েক গুণ বেড়েছে। এখন শিমুলিয়া ঘাটে হাজারের বেশি আর ওপারে বাংলাবাজার ঘাটে সাত শতাধিক গাড়ি পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।


কঠোর লকডাউনের আগে চট্টগ্রামে যানজট-জনজটে বেহালদশা


‘কঠোর লকাডাউনের’ আগে তীব্র যানজট এবং জনজটে বেহাল বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। মহানগরীর অলিগলি থেকে শুরু করে সড়ক-মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ। চট্টগ্রাম বন্দরকে ঘিরে কন্টেইনার ও আমদানি-রফতানি পণ্যবাহী ভারী যানবাহনের তীব্র জট চলছে। এ জট বিস্তৃত হয়েছে বন্দরের আশপাশের সড়ক থেকে শুরু করে দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পর্যন্ত। আন্তঃজেলার বাস চলাচল বন্ধ থাকলেও বিভিন্ন রুটে বাস চলছে। নগরী ছাড়ছে হাজার হাজার মানুষ। তবে কল-কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্তে এবার গার্মেন্টস শ্রমিকসহ কল-কারখানার শ্রমিকরা নগরী ছাড়ছেন না।


আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে এক সপ্তাহের ‘কঠোর লকডাউন।’ সরকারি প্রজ্ঞাপনে আগামী সাত দিনের জন্য গণপরিবহন, মার্কেট, বিপণি বিতান বন্ধ করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এমন ঘোষণা আসবে জেনেই গত রোববার থেকেই মহানগরী ছাড়তে শুরু করে লোকজন। সেইসাথে নগরবাসী ঈদের এবং নববর্ষের বাজারসহ কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। হাটবাজার এবং মার্কেট, বিপণি কেন্দ্রে উপচেপড়া ভিড়। গতকাল মার্কেট এলাকায় মানুষের জট ছিল তীব্র।


১৪-২১ এপ্রিল সব গণপরিবহন বন্ধ


প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস বেড়ে যাওয়ায় আগামী ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল সব প্রকার পরিবহন (সড়ক, নৌ, রেল, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন, উৎপাদন ব্যবস্থা ও জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এ আদেশ প্রযোজ্য হবে না।


সোমবার (১২ এপ্রিল) এমন নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আদেশ জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আগামী ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত এ বিধি-নিষেধ কার্যকর হবে বলে জানায় মন্ত্রিপিরষদ বিভাগ।


বিধিনিষেধ ‘কাগজে কলমে’, রাস্তায় যানজট-মার্কেটে ভিড়


করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণরোধে সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধের অষ্টম দিন সোমবার (১২ এপ্রিল)। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এ বিধিনিষেধের ছিটেফোঁটাও দেখা যাচ্ছে না। রাস্তাঘাটে গণপরিবহনসহ অবাধে সব ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। দোকানপাটসহ মার্কেটগুলোতে দেখা গেছে উপচেপড়া ভিড়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও