কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিশ্বব্যাংকের কাছে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েছে বাংলাদেশ

ডেইলি স্টার বিশ্ব ব্যাংক, ওয়াশিংটন প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল ২০২১, ১৬:০১

বাজেট বাস্তবায়নে সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা চেয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।


গতকাল সোমবার রাতে ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভায় তিনি এ সহযোগিতা চান।


আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বাড়ানোর জন্যে ছাত্রীদের প্রযুক্তিগত ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রকল্পে এবং করোনার প্রভাব মোকাবিলায় বাজেট সাপোর্ট হিসেবে অর্থমন্ত্রী ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন।


সভায় বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, বিষয়গুলো ইতিবাচকভাবে দেখা হবে।


৩ হাজার কোটি টাকার ঋণ রেখে গেলেন আসলামুল হক


জমি কেনাবেচার মধ্যস্থতাকারী হিসেবে নব্বইয়ের দশকে ব্যবসায় নাম লেখান আসলামুল হক। পরবর্তী সময়ে ছোটখাটো ঠিকাদারি, ট্রেডিং ও রিয়েল এস্টেটের ব্যবসায় যুক্ত হন তিনি। ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর বিপুল গতিতে বাড়তে থাকে তার ব্যবসার পরিধি। নেমে পড়েন ভাড়ায় চালিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবসায়। অনুমোদন পেয়ে যান তিনটি রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের।


বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর নামে ঋণ নিতে থাকেন বিভিন্ন ব্যাংক থেকে। যদিও শেষ পর্যন্ত ১০৮ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র ছাড়া কোনোটিই আর উৎপাদনে যেতে পারেনি।গত এক দশকে নানা অভিযোগে আলোচনায় এসেছিলেন আসলামুল হক। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে অভিযোগ তোলা হয়েছে, সদ্যপ্রয়াত এ এমপি শুধু বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ পাড়েই জায়গা দখল করেছিলেন ৫৪ একরের বেশি। বিদ্যুৎকেন্দ্র, রিয়েল এস্টেট কোম্পানি ও অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার নামে এসব জায়গা দখল করা হয়েছে।


টিকা কিনতে ঋণ নিচ্ছে সরকার


করোনা মহামারী থেকে দেশের মানুষকে সুরক্ষায় সরকার যে ভ্যাকসিন তহবিল গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে সেখানে এবার ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (ইআইবি) ঋণ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।


ওই ব্যাংকটি এ বাবদ বাংলাদেশকে প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ইউরো (প্রায় ৩০০ কোটি ডলার) সমপরিমাণ অর্থ দিতে পারবে বলে নিশ্চিত করেছে। এখন ঋণের টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন নিয়ে কাজ করছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)।


পতন ঠেকাতে শেয়ারবাজারে বাড়ানো হলো ঋণসুবিধা


শেয়ারবাজারে লেনদেনের সময় কমলেও বাড়ছে ঋণসুবিধা। এখন থেকে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের বিপরীতে আগের চেয়ে বাড়তি ঋণ নিতে পারবেন।


দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭ হাজার পয়েন্টের নিচে থাকবে, তত দিন বিনিয়োগকারীরা ১ অনুপাত শূন্য ৮ শতাংশ হারে ঋণ পাবেন। অর্থাৎ ১০০ টাকার শেয়ার কেনার বিপরীতে সর্বোচ্চ ৮০ টাকা ঋণ পাবেন। বর্তমানে ১০০ টাকার বিপরীতে বিনিয়োগকারীরা সর্বোচ্চ ৫০ টাকা ঋণসুবিধা পান। এখন সেটি বাড়িয়ে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ করা হয়েছে। তবে ডিএসইর প্রধান সূচকটি ৭ হাজার ছাড়িয়ে গেলে ঋণের হার কমে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসবে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও