কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মিয়ানমারে বিক্ষোভকারী হত্যাকে ‘ভয়ানক, জঘন্য’ বললেন বাইডেন

দেশ রূপান্তর ডেলাওয়্যার প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২১, ১২:৫৭

মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থান বিরোধী বিক্ষোভকারীদের ‘গণহারে হত্যার’ কড়া সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে সাত শিশুসহ শতাধিক মানুষ নিহত হওয়ার পর এ রক্তপাতকে তিনি ‘ভয়ানক এবং জঘন্য’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। খবর এএফপি’র।

গত ১ ফেব্রুয়ারি গণতন্ত্রপন্থী নেতা অং সান সু চি সামরিক বাহিনীর হাতে ক্ষমতাচ্যুত এবং বন্দি হওয়ার পর থেকে মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে জনগণ লাগাতার বিক্ষোভ করছে।

বিক্ষোভ দমনে সহিংসতার পথ বেছে নেয় সামরিক সরকার। শনিবার নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা নারী ও শিশুসহ ১১৪ জনকে গুলি করে হত্যা করে যা সেনা অভ্যুত্থানের পর একদিনে সর্বোচ্চ।

জান্তাবিরোধী বিক্ষোভে মিয়ানমারে নিহত ৪৫৯
মিয়ানমারে সামরিক জান্তাবিরোধী বিক্ষোভ করার সময় নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে এখন পর্যন্ত ৪৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুলিতে আহত হয়েছেন শত শত মানুষ। সেনা সরকার দাবি করেছে, তারা জনগণের নিরাপত্তা দিতে এবং গণতন্ত্র ফেরাতে কাজ করছে। খবর রয়টার্সের।

মিয়ানমারের বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলা করলো জান্তা সরকার
মিয়ানমারের কারেন রাজ্যে সামরিক বিমান হামলার পর তিন হাজারের বেশি অধিবাসী ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, একটি সশস্ত্রগোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে থাকা বিভিন্ন এলাকায় এ হামলা চালানো হয়েছে।

মিয়ানমারে সেনাদের গুলিতে একদিনে ১৪১ জন নিহত। সহিংসতা বন্ধের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
শনিবার দিনটি ছিল মিয়ানমারে সামরিক জান্তাবিরোধী বিক্ষোভের সবচেয়ে ভয়াবহ দিন। এদিনেই সেখানে মারা গেছে ১৪১ বিক্ষোভকারী। ২৭ মার্চ মিয়ানমারের জান্তা সরকার বার্ষিক সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করে। আগেরদিনই এক টেলিভিশন বার্তায় হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে জান্তা সরকার বলেছিল শনিবার যদি কেউ বিক্ষোভ প্রদর্শন করে তাহলে তাদের মাথায় ও পেছনে গুলি করা হবে। তাদের সেই হুঁশিয়ারি উপেক্ষা করে বিক্ষোভকারীরা রাজপথে নেমে আসে। তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে জান্তা সরকারের সশস্ত্র বাহিনী।

মিয়ানমারে জনগণের ওপর সশস্ত্র হামলায় বিভিন্ন দেশের সেনাপ্রধানের নিন্দা
বিশ্বের বেশ কিছু দেশের সেনাপ্রধান মিয়ানমারে নিরস্ত্র জনগণের ওপর প্রাণঘাতী শক্তি ব্যবহারের নিন্দা জানিয়েছেন। এসব দেশের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া।

গণতন্ত্রের জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে মিয়ানমারের জান্তা
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং বলেছেন, দেশের জনগণকে রক্ষা ও গণতন্ত্র অর্জনের জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে সেনাবাহিনী। ২৭ মার্চ, শনিবার তিনি এ কথা বলেছেন। খবর রয়টার্সের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও