কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ধামরাইয়ে কাজীর ভুল অতঃপর...

মানবজমিন প্রকাশিত: ০১ মার্চ ২০২১, ০০:০০

ঢাকার ধামরাইয়ে নিকাহ রেজিস্টারে এক দম্পতির নিকাহনামায় দুই রকম তথ্যের প্রমাণ পাওয়া গেছে। স্বামীকে দেয়া কাবিননামার সত্যায়িত প্রতিলিপিতে দেনমোহরের টাকা পরিশোধ লেখা হয়েছে। আর কনের প্রতিলিপিতে দেনমোহরের টাকা পরিশোধ লেখা হয়নি। এ নিয়ে ধামরাইজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় নিকাহ রেজিস্টারের বিরুদ্ধে থানায় জিডি করেছে ভুক্তভোগী স্বামী  মিজানুর রহমান এবং স্ত্রীকে তালাক দেয়ায় এ কাবিননামা দিয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে দেনমোহর ও যৌতুক আইনে মামলা করেছেন স্ত্রী। জানা গেছে, মানিকগঞ্জ সদর থানার বিলকেস্টি গ্রামের রোজিনা আক্তারকে ২০১৭ সনের ১৬ই জানুয়ারি বিয়ে করেন ধামরাই উপজেলার সুতিপাড়া ইউনিয়নের বালিথা গ্রামের মিজানুর রহমান। বিবাহ রেজিস্ট্রি করেন ধামরাই পৌরসভার ৫,৬ ও ৭নং ওয়ার্ডের মুসলিম নিকাহ ও তালাক রেজিস্ট্রার (কাজী) মাওলানা আলিম উদ্দিন। গত পাঁচ মাস আগে বিভিন্ন কারণে মিজানুর রহমান তার স্ত্রী রোজিনা আক্তারকে তালাক দেন। ১৬ই ফেব্রুয়ারি নিকাহ রেজিস্ট্রার কাজী আলিম উদ্দিনের কাছ থেকে নিকাহনামার সত্যায়িত প্রতিলিপি উত্তোলন করেন রোজিনা আক্তার। এতে এক লাখ টাকা দেনমোহর পরিশোধ হয়েছে লেখা নেই। পরে রোজিনা বাদী হয়ে মিজানুর রহমানের নামে গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি মানিকগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। এর আগে গত ২০১৭ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে মিজানুর রহমান নিকাহনামার সত্যায়িত প্রতিলিপি উত্তোলন করেন মুসলিম নিকাহ ও তালাক রেজিস্ট্রার কাজী মাওলানা আলিম উদ্দিনের কাছ থেকে। এতে দেনমোহরের এক লাখ টাকা পুরোটাই পরিশোধ করা হয়েছে মর্মে লেখা আছে। মিজানুর রহমান অভিযোগ করে মানবজমিনকে জানান, কাজী মাওলানা আলিম উদ্দিন ঘুষের বিনিময়ে দেনমোহরের টাকা পরিশোধ নেই মর্মে নিকাহনামার সত্যায়িত প্রতিলিপি দিয়েছেন রোজিনাকে। ফলে রোজিনা মামলা করার সুযোগ পেয়েছে। এ বিষয়ে কাজী মাওলানা আলিম উদ্দিন ঘুষের বিনিময়ে দুই রকম কাবিননামা সরবরাহের কথা অস্বীকার করে বলেন, আমার ভুল হয়েছে। ঢাকা জেলা রেজিস্ট্রার সাবেকুন নাহার বলেন, বিষয়টা অনেক সেনসেটিভ। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে