হুমায়ূন আহমেদ এবং মালয়ালম সিনেমা
বেঁচে থাকলে এ মাসে হুমায়ূন আহমেদের বয়স ৭১–এর চৌকাঠ পেরিয়ে ৭২–এ ঠেকত। তাঁকে সঙ্গে নিয়েই জন্মদিনের উৎসব হতো ১৩ নভেম্বর। কিন্তু নিয়তি তাঁকে ছুঁতে দেয়নি ৭২ সংখ্যাটি; তিনি নেই। চলে গেছেন তাও আটটি বছর পেরিয়ে গেছে।
কে জানে, এই আট বছরে তাঁর নির্দেশনায় আর কতগুলো সিনেমা মুক্তি পেত, হিমু, মিছির আলি, শুভ্র, রূপা, রানু, পুষ্প, তিথিরা আর কী কী করত! আমার হুমায়ূন আহমেদের বই পড়লে চোখের সামনে যে দৃশ্যগুলো ভেসে ওঠে, মালয়ালম সিনেমা দেখলে মনে হয় যেন তা–ই। যেন পর্দায় চলছে হুমায়ূন আহমেদের বই।
হুমায়ূন আহমেদের মাথার ভেতরে জন্ম নেয় একজন হিমু। তারপর সে বইয়ের পাতায় উঠে আসে। তারপর সে ঢাকা শহরের রাস্তায় হলুদ গেঞ্জি পরে খালি পায়ে টো টো করে ঘুরে বেড়ায়। কাল্পনিক এই চরিত্রের জনপ্রিয়তা নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। বইয়ের পাতা থেকে বাস্তবে, পর্দার মোহময় এক চরিত্র সে। কাল্পনিক সেই হিমুরই আরেক রূপ খুঁজে পাওয়া যায় মালয়ালম সিনেমায়।
- ট্যাগ:
- বিনোদন
- ভারতীয় সিনেমা
- হুমায়ূন আহমেদ