কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জামিন পাওয়ার অধিকার

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০১ অক্টোবর ২০২০, ১৭:০১

সাধারণত কোনো ব্যক্তিকে আটকের পর আদালত আইন ও বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগের মাধ্যমে আটককৃত ব্যক্তিকে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট স্থানে এবং নির্দিষ্ট সময়ে হাজির হওয়ার শর্তে সাময়িক মুক্তির ব্যবস্থা করাকে জামিন বলা হয়। শর্তসাপেক্ষে মামলার যে-কোনো পর্যায়ে জামিন মঞ্জুর করা যায়। এটি একটি পদ্ধতি, যা মানবিক মূল্যবোধের দুটি প্রাথমিক ধারণার মধ্যে সমন্বয় রক্ষার জন্য বিবর্তিত হয়েছে। মূল্যবোধ দুটি হলো অভিযুক্ত ব্যক্তির ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও জনস্বার্থ, যার ওপর একজন ব্যক্তির মুক্তি বা দণ্ড নির্ভর করে। সংবিধানের আওতায় যে ব্যক্তিগত স্বাধীনতার নিশ্চয়তা রয়েছে, তা অবশ্যই সাধারণ আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে হবে, যেখানে সমাজের অন্যান্য ব্যক্তিরও অধিকার রয়েছে। নির্দোষত্ব অনুমানের নীতির ওপর ভিত্তি করে কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জামিন দেয়া হয় যুক্তিসংগত সন্দেহের বাইরে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত। জামিনের উদ্দেশ্য হলো নিরপরাধ ব্যক্তিকে শাসিত্ম প্রদান করা থেকে রক্ষা করা এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থন করার জন্য উত্সাহিত করা। বাংলাদেশের ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ৩৯তম অধ্যায়ে জামিন সম্পর্কে বলা হয়েছে। এ ছাড়াও কার্যবিধির বিভিন্ন ধারা এবং অন্যান্য আইনে জামিন সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত