কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জাদুঘরকে বদলে দেবে কভিড-১৯

বণিক বার্তা নিউ ইয়র্ক প্রকাশিত: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৩:০৪

১৮৯০ সালে নিউইয়র্ক সিটি লড়াই করছিল যক্ষ্মার সঙ্গে। রোগটি সেই সময়ে দেশের তৃতীয় বৃহত্তম মৃত্যুর কারণ ছিল। প্রতিক্রিয়ায় ডাক্তাররা এরই মধ্যে যা জানতেন তা নিয়ে শহরটিতে ব্যাপক আকারে সচেতনতা কার্যক্রম শুরু করেন। যেমন কিছু পানের কাপ ভাগাভাগি করলে, ফুটপাথে মানুষ চলাচলের রাস্তায় থুথু ফেললে তখন ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ায়। এ সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে জনসম্মুখে থুথু ফেলতে এবং পান করার উপকরণ ভাগাভাগি করার ব্যাপারে অনুৎসাহিত করা হয়। সৌভাগ্যবশত সচেতনতা গোটা যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে এবং রোগের বিস্তৃতি রোধ করে।

এ প্রতিক্রিয়ার ধারায় যক্ষ্মা কেবল মানুষের আচরণের পরিবর্তনই করেনি, এটি দেশের অবকাঠামোতেও প্রভাব ফেলেছিল। বাড়ি নির্মাতারা খোলা বারান্দা এবং অনেক জানালাসমৃদ্ধ বাড়ি বানাতে শুরু করে। আর ডাক্তাররা রোগীদের জন্য বাইরে মুক্ত বাতাস পেতে চাপ প্রয়োগ করেন। হাসপাতালগুলো বাইরে বেড দেয় এবং কিছু কিছু ওয়ার্ড একেবারে খোলা জায়গায় তৈরি করা হয়। ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের নাম অনুসারে করা নাইটিঙ্গেল ওয়ার্ড। তবে এর সঙ্গে কেবল মুক্ত বাতাস ও সূর্যের আলোর বিষয়ই নয়, নিশ্চিত করা হয় সামাজিক দূরত্বের বিষয়টিও। বেডগুলো বসানো ছয় ফুট দূূরত্বে, যেন একজন অন্যজনকে স্পর্শ করতে না পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও