কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সঞ্চয়পত্রের দিকে ঝুঁকছেন গ্রাহক

নয়া দিগন্ত প্রকাশিত: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০৮:১৪

গত জুলাই মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ। আর ব্যাংকে আমানতের গড় মুনাফার হার ছিল ৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির হিসাবে ব্যাংকে আমানতের মুনাফার হার ঋণাত্মক হয়ে পড়েছে। বিনিয়োগকারীরা তাই আবারো ঝুঁকে পড়ছেন সঞ্চয়পত্রে। বিদায়ী বছরে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি ছিল যেখানে ঋণাত্মক ৭১ শতাংশ, সেখান থেকে জুলাইয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাড়ে ৬৭ শতাংশ। সঞ্চয়পত্রে এ অস্বাভাবিক বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে ব্যাংকে আমানতের মুনাফা তলানিতে নেমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা। এতে ব্যাংকে আমানতের প্রবৃদ্ধি আরো কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন ব্যাংকাররা। এর প্রভাবে বেসরকারি বিনিয়োগ প্রবৃদ্ধিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে তারা মনে করছেন।


Ad by Valueimpression
ব্যাংকাররা জানান, বিদায়ী বছরে সরকার সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে গ্রাহককে নিরুৎসাহিত করতে কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর অন্যতম ছিল সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে টিআইএন বাধ্যতামূলক করা। অর্থাৎ কেউ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে চাইলে তাকে আয়কর সনদ প্রদর্শন করতে হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ অস্বাভাবিকভাবে কমে যায়। প্রতি মাসেই সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমতে থাকে। এভাবে বছর শেষে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নেমে আসে ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকায়। অর্থাৎ গেল বছরে সঞ্চয়পত্রে নিট বিনিয়োগ হয় ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা। যেখানে আগের অর্থবছরে বিনিয়োগ হয়েছিল ৪৯ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। এ হিসেবে বিদায়ী অর্থবছরে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধি হয় ঋণাত্মক ৭১ দশমিক ১১ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও