কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

যমুনায় বিপদ সীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত, তীব্র ভাঙন

মানবজমিন প্রকাশিত: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০০:০০

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একদিকে নিম্নাঞ্চল যেমন প্লাবিত হচ্ছে, অন্যদিকে দেখা দিয়েছে ব্যাপক নদীভাঙন। বিশেষ করে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার পাঁচঠাকুরী, এনায়েতপুর থানার দক্ষিণাঞ্চলসহ কাজিপুরের বিভিন্ন স্থানে শুরু হয়েছে ভয়াবহ নদীভাঙন। শনিবার দুপুরে সদর উপজেলা  পাঁচঠাকুরী গ্রামের শেষ চিহ্ন মসজিদটি বিলীন হয়ে গেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে যমুনা পাড়ের মানুষ। অপরদিকে জেলার এনায়েতপুর থানার দক্ষিণে গত কয়েকদিনে প্রায় অর্ধশত বসতভিটা ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। শনিবার দুপুরে সদর উপজেলার পাঁচঠাকুরী এলাকায় সরজমিন দেখা যায় একদিকে যমুনায় হাজারো মানুষের বিলাপ অন্যদিকে পাউবো’র নির্বাক ব্যবস্থাপনা। এলাকাবাসীর অভিযোগ গতকাল থেকে এখানে ভাঙন শুরু হলেও পাউবো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। যদি নৌকাযোগে বালির বস্তা ফেলা হতো তাহলে আজ মসজিদটি রক্ষা হতো। গ্রামের একমাত্র স্মৃতিচিহ্ন মসজিদটি বিলীনের পর থেকে মানুষ শুধু চোখের পানি ফেলছে। তাদের দাবি এই মুহূর্তে সরকার যদি এখানে দ্রুত ভাঙন রোধে কোন ব্যবস্থা না নেয় তাহলে যেটুকু সম্বল আছে সেটাও যমুনার পেটে চলে যাবে। এরাকাবাসীর দাবি তারা ত্রাণ নয়, চাই নিশ্চিন্তে ঘুমানোর গ্যারান্টি। এজন্য তারা স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জোর দাবি জানান। এ সময় ঘটনাস্থলে থাকা পাউবো’র উপ-সহকারী প্রকৌশলী জাকির হোসেন কর্তৃপক্ষের অনুমতি না থাকায় ক্যামেরার সামনে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। উল্লেখ্য, গত ২৪শে জুলাই দুপুরে পাঁচঠাকুরী গ্রামে আকস্মিকভাবে ভাঙন দেখা দেয়। সেই ভয়াবহ ভাঙনে মানুষ তাদের সহায়-সম্বল হারিয়ে এখনও বাঁধের ওপর জীবন-যাপন করছেন। নতুন করে ভাঙনের দৃশ্য দেখে পুরো এলাকার মানুষ এখন আতঙ্কিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে