কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সমঝোতায় সরানো হচ্ছে চট্টগ্রাম শিশু পার্ক

দৈনিক আজাদী প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০৮:১০

.tdi_2_631.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_631.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});সমঝোতার মাধ্যমে পুরানো সার্কিট হাউসের সামনে থেকে চট্টগ্রাম শিশু পার্ক সরানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে স্থানান্তরের জন্য কয়েকটি জায়গাও দেখা হয়েছে। শিশুপার্কের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের পার্কটি সরানোর ব্যাপারে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে বলেছেন চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। এই ব্যাপারে চট্টগ্রামের মন্ত্রী-এমপিদের সাথে খুব শীঘ্রই বসে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে গতকাল আজাদীকে জানিয়েছেন চসিক প্রশাসক। গতকাল টাইগারপাসে নগরভবনে শিশুপার্কটির ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ভায়া মিডিয়া বিজনেস সার্ভিসেস লিঃ কর্তৃপক্ষের সাথে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। সুজন বলেন, ১৯৭১ সনের ১৭ ডিসেম্ব্বর সকাল সোয়া ৯টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে পাকিস্তানি পতাকা নামিয়ে প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। তাই এটি আমাদের আবেগ ও গৌরবের স্থান। এখান থেকেই আমরা স্বাধীন বাংলার স্বাদ পাই। অথচ তৎকালীন বিএনপি সরকার এই স্মৃতিমাখা স্থানকে পরবর্তী প্রজন্মের মন থেকে মুছে ফেলতে বিনোদন কেন্দ্র সৃষ্টি করে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীও ঐতিহাসিক এই স্থান রক্ষায় সম্মতি দিয়েছেন। সেই লক্ষ্যে আমি কাজ করছি। প্রশাসক বলেন, শিশুপার্ক কর্তৃপক্ষের সাথে মনোমালিন্য কিংবা জোরপূর্বক তাদের উচ্ছেদের পক্ষে আমি নই। এতে তারা ব্যবসায়িক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। তবে সুষ্ঠুভাবে এটি কিভাবে সম্পন্ন করা যায় সেটি ঠিক করতে হবে। সুজন বলেন, আমি প্রশাসক থাকার পূর্বে নাগরিক উদ্যোগের ব্যানারে অনেকবার এটি সরানোর দাবি জানিয়েছি। এখন হয়তো সুযোগ হয়েছে এটি সরানোর। তাই আমি চেষ্টা করছি। এতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। তিনি বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম পতাকাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্যালুড এখানেই জানানো হয়েছে। অথচ এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গাকে আমরা হারাতে বসেছি। তিনি বলেন, আমিও চাই চট্টগ্রামে বিনোদন কেন্দ্র গড়ে উঠুক, যাতে নাগরিক ও শিশু কিশোররা সুস্থ বিনোদন পান। তবে এমন ঐতিহাসিক জায়গাকে আড়াল করার প্রয়াসে শিশুপার্ক আমরা চাই না। আমরা দেখেছি, এখানে বসে অনেক অসামাজিক ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের এমডি মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এমন স্মৃতি বিজড়িত একটি জায়গাকে রক্ষায় আমিও ভূমিকা রাখতে চাই। তবে আমাদের বিনিয়োগকৃত অর্থের সুরাহা হলে কোনো আপত্তি নেই। বৈঠকে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাজী এনামুল হক চৌধুরী, চসিক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুফিদুল আলম, এস্টেট অফিসার মো. কামরুল ইসলাম, ভায়া মিডিয়া বিজনেস সার্ভিসেস লিঃ এর জিএম নাছির উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।.tdi_3_222.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_222.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত