দক্ষিণ এশিয়ায় অপুষ্টিতে ভুগবে ৩৯ লাখ শিশু
.tdi_2_719.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_719.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});জাতিসংঘের শিশু সংস্থা ইউনিসেফ এই বলে সতর্ক করে দিয়েছে যে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় অতিরিক্ত ৩৯ লাখ শিশু তীব্র রুগ্নতার শিকার হতে পারে। ইউনিসেফ এই পরিসংখ্যানটি দিচ্ছে মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেটে প্রকাশিত এক সমীক্ষার ভিত্তিতে। খবর বিবিসি বাংলার। ল্যানসেটের ঐ সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, করোনাভাইরাস মহামারির আর্থ-সামাজিক প্রভাবের কারণে বিশ্ব জুড়ে ৬৭ লাখ শিশু তীব্র রুগ্নতার শিকার হবে। ইউনিসেফ বলছে, এর মধ্যে ৩৯ লাখ শিশুই হবে দক্ষিণ এশিয়ায়। তীব্র রুগ্নতাকে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বর্ণনা করছে ইউনিসেফ। চরম অপুষ্টির কারণে শিশুরা এর শিকার হয়। এটি শিশুদের খুবই রুগ্ন এবং দুর্বল করে দেয়। এর ফলে শিশুদের মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে, তাদের সঠিক বৃদ্ধি এবং বিকাশ ঘটে না। ইউনিসেফের মতে, কোভিড-১৯ মহামারির আগেও ২০১৯ সালে ৪ কোটি ৭০ লাখ শিশু তীব্র রুগ্নতায় ভুগেছে। এদের ১৭ লাখই ছিল বাংলাদেশে। জরুরি পদক্ষেপ না নিলে এবছর তীব্র রুগ্নতায় ভোগা শিশুর সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৫ কোটি ৭০ লাখে পৌঁছাতে পারে। ইউনিসেফের মতে, বিশ্বে তীব্র রুগ্নতায় ভোগা শিশুর সংখ্যা এমন পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে যা এই শতাব্দীতে এর আগে দেখা যায়নি। এই সমস্যা মোকাবেলায় ইউনিসেফ ২৪ কোটি ডলারের জরুরি তহবিলের আবেদন জানিয়েছে।.tdi_3_48c.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_48c.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});