কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বন্যার্তদের সাহায্যে পুরস্কারের অর্থ দিচ্ছেন সুইডিশ কিশোরী গ্রেটা থুনবার্গ

দৈনিক আজাদী প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২০, ২০:৪২

.tdi_2_c56.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_c56.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সাড়া জাগানো অধিকারকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ এক লাখ ইউরো দিয়েছেন বাংলাদেশ ও ভারতের বন্যাদুর্গতদের সাহায্যে। চলতি মাসে পাওয়া ‘গুলবেনক্যিয়া প্রাইজ ফর হিউম্যানিটি’ পুরস্কার থেকে সুইডিশ এই কিশোরী এই অর্থের সংস্থান করেছেন। আজ বুধবার (২৯ জুলাই) ব্র্যাকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বন্যার্তদের জন্য ব্যয় করতে বাংলাদেশ ও ভারতের দু’টি করে চারটি সংস্থা সমপরিমাণ অর্থ পাবে। বিডিনিউজ ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ব্র্যাকের সঙ্গে রয়েছে অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ, অ্যাকশনএইড ইন্ডিয়া ও পরিবেশবাদী সংগঠন ’গুঞ্জ’। চলমান বন্যা বাংলাদেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকা প্লাবিত করেছে এবং প্রায় ২৮ লক্ষ মানুষ এখন ক্ষতিগ্রস্ত। মৌসুমী বন্যায় ভারতে এ পর্যন্ত ১১৩ জন মারা গেছে এবং প্রায় ৬৮ লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। ব্র্যাক জানিয়েছে, চলতি মাসের ২০ তারিখে ‘গুলবেনক্যিয়া প্রাইজ ফর হিউম্যানিটি’ পুরস্কার পান গ্রেটা যার অর্থমূল্য ছিল ১০ লাখ ইউরো। এই অর্থ পুরোটাই গ্রেটা থুনবার্গ ফাউন্ডেশন জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় কাজ করা দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশেষত ‘গ্লোবাল সাউথে’ ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ব্যয় করবে। অর্থ-সহায়তার ঘোষণা দিতে গিয়ে গ্রেটা বলেন, “জলবায়ু সমস্যা খুবই জরুরি একটি বিষয়। বিশেষত গ্লোবাল সাউথে বসবাসকারী মানুষেরা ইতোমধ্যেই জলবায়ু পরিবর্তনের বিধ্বংসী প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। দক্ষিণ এশিয়ায় সাম্প্রতিক বন্যায় লাখ লাখ মানুষ গুরুতরভাবে ভুগছে। কোভিড-১৯ মহামারী ও সাইক্লোন আম্ফানে যখন তারা বিপর্যস্ত তখনই যুক্ত হয়েছে এই দুর্ভোগ।” তিনি বলেন, “বিশ্ব-সংবাদমাধ্যম এই বন্যাকে উপেক্ষা করে চললেও দুর্গত এই মানুষগুলোকে সাহায্য করতে আমাদের সম্ভাব্য সবকিছুই করতে হবে। আমি সৌভাগ্যবান যে তাদের সাহায্য করতে নিজের পুরস্কারের অর্থগুলো এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে দিতে পারছি।” গ্রেটার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ বলেন, “এই দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তহবিলের খুবই প্রয়োজন। দেশ যখন সাইক্লোন আম্ফানের ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে এবং যখন কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে লাখ লাখ মানুষের উপার্জন ও খাদ্য-নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে তখন এই অস্বাভাবিক দীর্ঘ বন্যা তাদেরকে নতুন করে বিপদের মুখে ফেলেছে। এই তহবিলের মাধ্যমে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা পৌঁছে দিতে পারব।”.tdi_3_165.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_165.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে