আইসিসি থেকে বিসিবি’র আয় ১ হাজার ৮৮ কোটি টাকা
বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সব ফেডারেশনগুলোতে দিন শেষে একটা আফসোসই শোনা যায়- বাজেট ঘাটতি আমাদের! বাজেট কই? তবে এই অতৃপ্তি মোটেও শোনা যায় না বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি)। বেশ আত্মতুষ্টি নিয়েই বিসিবি’র বর্ণনা প্রসঙ্গে বলা হয়ে থাকে- এটি দেশের সবচেয়ে ধনী ক্রীড়া ফেডারেশন।
-কত ধনী?
এতই ধনী যে বিসিবি দেশের বাকি অনেক ক্রীড়া ফেডারেশনকে প্রায় অর্থকড়ি সহায়তা করে। অনেক ফেডারেশনের বাজেটের ঘাটতি মেটায়।
-বিসিবি’র আয়ের উৎস কি?
টিম স্পন্সর, সিরিজ স্পন্সর, টিভি স্বত্ব, মাঠে বিজ্ঞাপন। তবে সবচেয়ে বড় আয়ের উৎস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের থেকে পাওয়া লভ্যাংশের ভাগ। সেই আয়ের ভাগ আইসিসি প্রতি বছর তাদের সব সদস্য দেশের তহবিলে পাঠিয়ে দেয়। তবে এই ভাগাভাগি সবাই সমানভাবে পায় না।
আইসিসি’র পূর্ণ সদস্য দেশগুলো এই আয়ের শতকরা ৮৬ ভাগ অর্থ পায়।সহযোগী সদস্য দেশগুলোর কাছে যায় বাকি শতকরা ১৪ ভাগ। তবে পূর্ণ সব সদস্য দেশগুলোও আবার এই শতকরা ৮৬ ভাগ সমান ভাগে পায় না। যেসব দেশের কারণে আয়ের যোগান বেশি হয় তাদের ভাগের পরিমাণটা সবচেয়ে বেশি। আর এই তালিকার শীর্ষে আছে ভারত।