বাড়িতে চলুক অ্যারোবিকস
লাফ দিয়ে উঁচুতে উঠে যাওয়া, আবার নিচে শুয়ে পড়া। কখনোবা পা চালাতে হচ্ছে শূন্যে। কখনো সুরে সুরে চলছে এসব। অভ্যস্ত নন, এমন কেউ দেখলে অস্বস্তিতে পড়বেন। কিন্তু এসব অঙ্গভঙ্গির প্রতিটিই একধরনের ব্যায়ামের অংশ। প্রতিটি ব্যায়ামের কিছু ভাষা আছে। বুঝতে পারলে করাটাও সহজ হয়ে যায়। অ্যারোবিকসের ক্ষেত্রেও তা–ই। সহজ থেকে কঠিন—অনেক ধরনের ব্যায়ামই খুঁজে পাওয়া যাবে অ্যারোবিকসে। অ্যারোবিকসের মধ্যে সবচেয়ে সহজ ব্যায়াম হলো হাঁটা। দৌড়ানো, সাইকেল চালানো, সাঁতরানোও অ্যারোবিকসের মধ্যে পড়ে।
একেবারে কম যন্ত্রপাতি, এমনকি যন্ত্রপাতি ব্যবহার না করেও এই ব্যায়াম করা যায়। ১৭ বা ১৮ বছর বয়স থেকে শুরু করা যেতে পারে। তবে যেসব শিশুর বয়সের তুলনায় শারীরিক অবকাঠামো বাড়ন্ত, তারা ১৫ বছর বয়স থেকেও করতে পারবে। শরীরের বাড়তি চর্বি কমানোর পাশাপাশি শ্বাসযন্ত্রের ক্রিয়াকেও ঠিক রাখে। ফুসফুস, হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখে। মনোবল বাড়াবে, কমাবে দুশ্চিন্তা ও অবসাদ।
- ট্যাগ:
- লাইফ
- শারীরিক সুস্থতা
- এরোবিকস