কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দেশের বেশির ভাগ পোশাক কারখানা বন্ধের আশঙ্কা

নয়া দিগন্ত প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২০, ২৩:৪৭

করোনাভাইরাসের প্রভাবে বাংলাদেশের অধিকাংশ তৈরী পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসঙ্ঘের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউএনডিপি। এ ক্ষেত্রে সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা তলানিতে রয়েছে বলেও জানায় সংস্থাটি। পরিস্থিতির ভয়াবহতা আঁচ করতে পেরে দেশের তৈরী পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের জন্য আরো তিন মাসের বেতন-ভাতার সমান অর্থ বরাদ্দ দেয়ার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছেন সংশ্লিষ্ট খাতের উদ্যোক্তারা।

এ জন্য ইতোমধ্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে চিঠি দিয়েছে রফতনিমুখী পোশাক মালিকদের বড় দুটি সংগঠন বাংলাদেশ তৈরী পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)। ইউএনডিপির এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক কার্যালয়ের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনায় সংক্রমণকালীন নাগরিকদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুরক্ষাদানের ক্ষেত্রে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১৮ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ তলানিতে অবস্থান করছে।

দেশগুলোর নেয়া সুরক্ষামূলক ব্যবস্থাকে আটটি সূচকে তুলনা করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এতে শ্রীলঙ্কা, নেপাল এবং পাকিস্তান সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণে বাংলাদেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে। আট সূচকের মধ্যে বাংলাদেশ সরকার কেবল বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীদের ভাতা দেয়ার ক্ষেত্রে পদক্ষেপ নিয়েছে।

করোনায় বাংলাদেশে তৈরী পোশাকের বেশির ভাগ কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে আশঙ্কা প্রকাশ করে ইইউএসডিপির প্রতিবেদনে হয়, এত করে বহু নারী কাজ হারাবে। সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়বে ভাসমান শ্রমিক ও উদ্বাস্তু জনগোষ্ঠী। সাধারণ নাগরিকরা ন্যূনতম যে স্বাস্থ্যসুবিধা ও সামাজিক নিরাপত্তা পায়, তারা তা থেকে বঞ্চিত বলেও এতে উল্লেখ করা হয়।

বাংলাদেশ, নেপাল ও দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর মাথাপিছু আয় তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় স্বাস্থ্যগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবেলা করার সামর্থ্যও তাদের কম বলে মন্তব্য ইউএনডিপির।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও