কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

১৪ বছর পর দিতে হলো অভিনয়ের পরীক্ষা!

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২০, ০০:০৫

২০০৬ সালে মম’র বিজয়ের গল্পটা সবারই জানা। যে বছর তিনি গোটা বাংলাদেশের অসংখ্য প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে জয় করলেন সেরা সুন্দরীর মুকুট।এরপরের গল্পটা একটু একটু করে নিজেকে নিখাদ অভিনেত্রী হিসেবে গড়ে তোলার। টিভি নাটক, বিজ্ঞাপন ও সিনেমায় কাজ শুরু করেন প্রফেশনাল শিল্পী হিসেবে। এলো সফলতা। সবক্ষেত্রেই।

জনপ্রিয়তা আর অর্থ তো বটেই, মিলেছে অনেক সু-অভিনয়ের স্বীকৃতিও। অথচ বুধবার (১৭ জুন) দুপুরে জাকিয়া বারী মম জানালেন নতুন এক তথ্য। যা অনেকের কাছেই বিস্ময়কর। তিনি বললেন, ‘অভিনয়জীবনের ১৪ বছরের মাথায় এসে অভিনেত্রী হিসেবে পরীক্ষা দিলাম। তবুও মনে ভয় ছিল, যদি পাশ না করি! পরীক্ষাটি দিয়েছিলাম গেল মার্চে, দেশে করোনার আগুন লাগার আগে। আর ফলাফল পেলাম এই ঘরবন্দি জীবনে, মঙ্গলবার। পাশ করেছি! এই নিরানন্দ সময়ে আনন্দের সংবাদ বটে।’পরীক্ষাটি ছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের।

রাষ্ট্রীয় এই প্রধান সম্প্রচারমাধ্যমের তালিকাভুক্ত শিল্পী হতে হলে প্রত্যেককেই পরীক্ষায় বা অডিশনে অংশ নিতে হয়। পাশ করলেই মেলে শিল্পীর স্বীকৃতি। সুযোগ পাওয়া যায় বিটিভি প্রযোজিত নাটকে। তারই অংশ হিসেবে ক্যারিয়ারের ১৪ বছরের মাথায় ফের আরেকটি পরীক্ষায় অংশ নিলেন মম, করেছেন পাশ-ও।মম জানান, তিনি পরীক্ষা দিয়েছেন তিনজন গুণী অভিনেতার সামনে, বিটিভিতে। এরমধ্যে ছিলেন মাসুদ আলী খান, খায়রুল আনাম সবুজ ও শহীদুজ্জামান সেলিম।

সঙ্গে বিটিভি’র কর্তাব্যক্তিরাও ছিলেন।জাকিয়া বারী মম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এটা আসলে অন্যরকম অনুভূতি। আর যাই করি না কেন, এই পরীক্ষায় পাশ করে খুব খুশি খুশি লাগছে। মনে হচ্ছে অভিনেত্রী হিসেবে এতদিনে আমি আসল স্বীকৃতি পেলাম। কারণ, এখন আমি সরকারি খাতায় তালিকাভুক্ত শিল্পী। এতদিন যার কোনও রাষ্ট্রীয় দাফতরিক প্রমাণ ছিলো না।’মম একাই নন, জানা গেছে একসঙ্গে আরও বেশ ক’জন প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত অভিনয়শিল্পী বিটিভির তালিকাভুক্ত হয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও