কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনাকালে সহজ ও সাশ্রয়ী প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেগুলো

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২০, ১২:০৪

করোনার আতঙ্কে সবাই এখন ঘরবন্দী। যেভাবেই হোক এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিজেকে ও পরিবারকে রক্ষা করতে সবাই তৎপর। তাইতো করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো খুব জরুরি। নইলে খুব সহজেই এই ভাইরাস আমাদের দেহে বাসা বাঁধবে।  দেহে শক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গেলে প্রথমেই প্রয়োজন আমিষ ও প্রোটিনযুক্ত খাবার। এই খাবার যেমন মাংসপেশিকে উন্নত করে, তেমনি দেহে পুষ্টির অভাব দূর করে। তবে বিশ্বজুড়ে ধনী-গরিব সবার মধ্যে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ফলে সব সময় চিন্তা করতে হবে প্রোটিনযুক্ত এমন ধরনের খাবারের কথা, যা সবার জন্য গ্রহণীয়, সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী। এই সময় অনেকেই আর্থিক সংকটে রয়েছেন।


সেজন্য অর্থের কথা চিন্তা করেও খাবার ঠিক রাখা উচিত। অনেকগুলো অ্যামিনো অ্যাসিডের সমন্বয়ে প্রোটিন গঠিত হয়। এতে আছে সাড়ে ১৬ শতাংশ নাইট্রোজেন। প্রতিদিনের খাবারের চাহিদার ২০ থেকে ৩০ শতাংশ প্রোটিন থেকে আসা উচিত। সব বয়সেই প্রোটিন প্রয়োজন। অপর্যাপ্ত প্রোটিন দেহকে দুর্বল করে এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। > প্রোটিনের একটি উৎস হচ্ছে বাদাম। তবে অন্যান্য বাদামের তুলনায় চিনাবাদাম সহজলভ্য ও দামেও সস্তা। এতে আছে থায়ামিন, নায়ামিন, প্যানটোথেকি অ্যাসিড, রাইবোফ্লাভিন ও ম্যাগনেসিয়াম। বাদাম চর্বিযুক্ত খাবার।


এটি মুখের ঘা দুর করে। ম্যাগনেসিয়ামের জন্য স্নায়ুতন্ত্রের ওপর ভালো কাজ করে এবং অবসাদ কমায়। যা এই সময় খুব প্রয়োজন। শিশুখাদ্য তৈরিতে বাদামের গুঁড়া ব্যবহার করলে অপুষ্টি দূর হয়। বাদাম সব বয়সে এবং যে কোনো সময় খাওয়া যায়। তাছাড়া বাদামকে হৃদবান্ধব খাবারও বলা হয়। > ডিমেও রয়েছে পর্যাপ্ত প্রোটিন। সম্পূর্ণ ডিমে থাকে ৩৫ শতাংশ ক্যালোরি।  বড় ডিমে থাকে ৬ গ্রাম প্রোটিন ও ৭৮ % ক্যালোরি। গোটা ডিম সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার। এতে আছে উদ্ভিজ্জ তেল, ভিটামিন, খনিজ, মস্তিষ্ক পরিপোষক ইত্যাদি যা বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও