কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শিক্ষা দিতে আসিনি, বিনোদন দিতে এসেছি: অমি

বার্তা২৪ প্রকাশিত: ০৮ জুন ২০২০, ১২:৫৪

দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’র পরিচালক কাজল আরেফিন অমি। তার এই ধারাবাহিকটির যেমন জনপ্রিয়তা আছে তেমনি আছে বেশ কিছু বিষয়ে সমালোচনা। সম্প্রতি বার্তা২৪.কমের সঙ্গে এক দীর্ঘ আলাপচারিতায় অংশ নিয়েছেন অমি। সেই আলাপচারিতায় প্রথম পর্বে থাকছে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ বির্তক ও তার সাম্প্রতিক কাজ।

অমি: ফ্যামিলি, ঘুম, খাওয়া-দাওয়া, মুভি দেখা, আর বিভিন্ন গল্প মাথায় আসে; তা লিখে রাখি।

বার্তা২৪.কম: ঘরে বসে অ্যাকশান কার্ট বলার অভিজ্ঞতা কেমন?

অমি: আমি ঘরে বসে দুটো কাজ করেছি ‘ওয়েটিং’ অন্যটি ‘ব্যাচেলর কোয়ারেন্টিন’। প্রথম কাজটা আমার সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং ছিল। কারণ আমি নিজেও জানতাম না; আমার কি কি করতে হবে, কি কি করা উচিৎ। তাই প্রথম কাজটা করে আমি অনেক কিছু শিখেছি, ফলে দ্বিতীয় কাজটা অনেক সহজ হয়েছিল। দ্বিতীয় কাজটিতে চ্যালেঞ্জিং ছিল ‘ব্যাচেলর কোয়ারেন্টিন’ স্ক্রিপ্টটেড শুটিং করা। কারণ আমি স্ত্রিপ্টটেড শুটিং করি না।

বার্তা২৪.কম: ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা দিয়েছে আপনাকে। এটাই কি আপনার সেরা কাজ?

অমি: আমি প্রত্যেকটি কাজেই সমান শ্রম দেই। এর মধ্যে কিছু কাজ মানুষের ভালো লেগে যায় আর কিছু কাজ হয়তো লাগেনা। যে কাজটা মানুষের ভালো লাগে না সেটাও আমার কাছে আপন। আমার দৃষ্টি থেকে আমার প্রত্যেকটা কাজই আমার কাছে আপন।

বার্তা২৪.কম: ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’র নিয়ে অভিযোগও কম নয়...

অমি: আমি নাটকের শুরুতে একটা ডিসক্লাইমার দিয়ে দেই। এই সিরিয়ালটা ১৮+ কিছু ডায়ালগ, কিছু শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। যদি মনে করেন আপনি এই নাটক দেখে ক্ষুদ্ধ হবেন তাহলে দেখবেন না। সাধারণত ব্যাচেলর ছেলেরা একসাথে যা যা করে সেটাই এ নাটকে দেখানো হয়। এসব পরিবারকে বলা যায় না, সুতরাং পরিবার নিয়ে এই নাটক সে দেখবে না, এটা সে ব্যাক্তিগত ভাবে দেখবে। যেগুলা আমরা ব্যাচেলর জীবনে করি তাই দেখানোর চেষ্টা করেছি। আমরা আমাদের বন্ধু-বান্ধবের সাথে কথার মাঝে স্লেং ব্যবহার করেই থাকি। স্লেংগুলো সভ্য না তাই এখানে বিট দেওয়া হয়। বিষয়টা খারাপ বলেই এই বিটের ব্যাবহার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও