কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনার চিকিৎসায় আশা জাগাচ্ছে ব্লাড ক্যানসারের ওষুধ

এনটিভি প্রকাশিত: ০৭ জুন ২০২০, ১০:৩৫

খ্যাতনামা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে নভেল করোনাভাইরাসের ডিএনএ ভেক্টর ভ্যাকসিন বানাচ্ছে ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রজেনেকা। পাশাপাশি,করোনাজনিত কোভিড-১৯ চিকিৎসায় নানা রকম ওষুধের পরীক্ষাও চালাচ্ছে এ জৈবপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব উদ্যোগে ব্লাড ক্যানসারের ওষুধ কোভিড-১৯ রোগীদের ওপর পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করা হয়েছিল। প্রাথমিক ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফল ইতিবাচক বলে দাবি করেছে অ্যাস্ট্রজেনেকা। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল এ খবর জানিয়েছে।

অ্যাস্ট্রজেনেকার ট্রায়ালের প্রতিবেদন ‘সায়েন্স ইমিউনোলজি’ জার্নালে প্রকাশিত হয় গত শুক্রবার। অ্যাস্ট্রজেনেকার গবেষকরা জানিয়েছেন, ব্লাড ক্যানসারের ওষুধ ‘ক্যালকুয়েন্স’ দেওয়া হয়েছিল কোভিড-১৯ রোগীদের। তাঁদের মধ্যে ১১ জনই ছিলেন ভেন্টিলেটর (কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস ব্যবস্থা) সাপোর্টে। অ্যাস্ট্রজেনেকার দাবি, ‘ক্যালকুয়েন্স’ ওষুধ দেওয়ার পরে দেখা যায়, সংকটাপন্ন রোগীদের শরীরে নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণজনিত শ্বাসকষ্ট ও তীব্র প্রদাহ ধীরে ধীরে কমেছে। করোনায় আক্রান্ত ১১ জনের মধ্যে ৯ জন রোগীই নাকি সংক্রমণ থেকে সেরে উঠেছেন এবং তাঁদের হাসপাতাল থেকে ছেড়েও দেওয়া হয়েছে।

অ্যাস্ট্রজেনেকার রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টার রয়েছে কেমব্রিজে। তা ছাড়া মেরিল্যান্ড ও সুইডেনেও অ্যাস্ট্রজেনেকার রিসার্চ ইউনিট আছে। ক্যানসার, কার্ডিওভাস্কুলার রোগ, খাদ্যনালীর সংক্রমণ, নিউরোসায়েন্স, ইনফ্ল্যামেশন বা প্রদাহজনিত রোগ নিয়ে গবেষণা করে এ বায়োটেক কোম্পানি। কোভিড-১৯-এর ভ্যাকসিন নিয়ে অক্সফোর্ডের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে অনেকদিন ধরেই গবেষণা চালাচ্ছে এ সংস্থা। কোভিড-১৯ সংক্রমণে রোগীদের মধ্যে যে ধরনের উপসর্গ দেখা যাচ্ছে, তার মধ্যে বেশিরভাগের শরীরেই ‘সাইটোকাইন স্টর্ম’ বা তীব্র প্রদাহজনিত রোগ দেখা গেছে। সংকটাপন্ন ভেন্টিলেটর সাপোর্টে থাকা রোগীদের মধ্যে এ প্রদাহ সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে। অ্যাস্ট্রজেনেকা জানিয়েছিল, এ ধরনের রোগ সারাতে ব্লাড ক্যানসারের ওষুধ কাজে আসতে পারে। গত ১০-১৪ দিনের ডোজে সে ওষুধেরই ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালাচ্ছিল তারা।

ক্যালকুয়েন্সের জেনেরিক নাম হল অ্যাকালাব্রুটিনিব। এ ওষুধটি আসলে ‘কাইনেজ ইনহিবিটর’। ক্যানসার কোষে এ কাইনেজ এনজাইমের পরিমাণ বাড়তে থাকে। একে আটকাতে এ ওষুধ ব্যবহার করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও