কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

যেভাবে একসঙ্গে আম্পান ও করোনা মোকাবিলা করলো বাংলাদেশ: শেখ হাসিনা

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০৪ জুন ২০২০, ১০:৫৫

‘ঘূর্ণিঝড় ও করোনাভাইরাস মোকাবিলা: যেভাবে আমরা মহামারি চলাকালীন লক্ষ লক্ষ লোককে সরিয়ে নিয়েছি’ শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অভিযোজন সংক্রান্ত গ্লোবাল সেন্টারের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার প্যাট্রিক ভেরকুইজেনের সঙ্গে যৌথভাবে লেখা তার নিবন্ধটি বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত হয়। নিবন্ধে শেখ হাসিনা লিখেছেন, কোভিড-১৯ মহামারিতে ব্যাপক জনসাধারণের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কার মধ্যেই সুপার সাইক্লোন আম্পান আঘাত হানে। কীভাবে দ্রুত ও সাফল্যের সঙ্গে বাংলাদেশ দু’ লক্ষাধিক লোককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়েছিল; নিবন্ধে সেই অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন দেশ পরস্পরের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে পারে।

নিবন্ধে বলা হয়েছে, গত মে মাসে ভারত মহাসাগরে যখন ঘূর্ণিঝড় আম্পানের সৃষ্টি হলো, তখন দেরি করার মতো সময় ছিল না। বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রগুলো সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টি মাথায় রেখে তৈরি হয়নি। তাই এই ঘূর্ণিঝড়ের ভয়ানক ছোবলের চেয়েও ভীতিকর ভাইরাস কোভিড-১৯-এর ভয়াবহতার কবল থেকে বাঁচিয়ে ২৪ লাখ মানুষকে সরানোর বিষয়টি একটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। বিপুল সংখ্যক মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া সবসময়ই বড় চ্যালেঞ্জ। ঘরবাড়ি অরক্ষিত রেখে মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চায় না। এবার সেই চ্যালেঞ্জ আরও প্রকট হয়ে উঠল। মানুষজন করোনাভাইরাসের প্রকোপের ভয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চাইছিল না। তাই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িতদের নিশ্চিত করতে হয়েছিল যে বাড়ি ছাড়ার ফলে তাদের সংক্রমণ বাড়বে না।

নিবন্ধে শেখ হাসিনা লিখেছেন, মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় সাড়ে ১০ হাজার নতুন আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করে ফেলে। আগে এ সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ১৭১। কেন্দ্রগুলোতে আশ্রয় নেওয়া মানুষের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতেই এই বাড়তি উদ্যোগ। উপকূলীয় এলাকায় দুর্যোগ প্রস্তুতির কাজে থাকা ৭০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবীকে সংগঠিত করা হয়। বিতরণ করা হয় মাস্ক, পানি, সাবান ও স্যানিটাইজার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও