কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কক্সবাজারে তারকা হোটেলে হচ্ছে করোনা আইসোলেশন সেন্টার

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০১ জুন ২০২০, ১৮:২৭

কক্সবাজারে জ্যামিতিক হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। নানা পেশার মানুষের মাঝে জেঁকে বসছে করোনা। দিন দিন রোগী বাড়ায় কক্সবাজারে বিদ্যমান আইসোলেশন সেন্টারে রোগী সংকুলন হচ্ছে না। মুক্ত হাওয়ায় করোনা রোগীদের মানসিক প্রশান্তি ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করে সৈকতের ঢেউয়ের কাছের তারকা হোটেলে ২ শতাধিক শয্যার আইসোলেশন সেন্টার চালুর প্রক্রিয়া চলছে। সী-ইন পয়েন্টের বালিয়াড়ির তীরে গড়া সী-প্রিন্সেস হোটেলটি এ সপ্তাহেই আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে চালু করতে ইতোমধ্যে তৎপরতা শুরু হয়েছে। কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আশরাফুল আফসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, কক্সবাজার সিভিল সার্জনের পক্ষে নতুন এই আইসোলেশন সেন্টারে চিকিৎসা সেবা দেয়া হবে।


জেলা প্রশাসন ও সিভিল সার্জনের অফিস সমন্বিতভাবে এই আইসোলেশন সেন্টারের কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তুলনামূলক যেসকল রোগীর উপসর্গ নেই, যারা মোটামুটি সুস্থ তাদের এই আইসোলেশন সেন্টারে রাখা হবে। আর যেসকল করোনা রোগী নিজের বাসায় থাকতে চান না বা বাসায় আলাদা থাকার ব্যবস্থা নেই তাদেরকেও এখানে রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আশরাফুল আফসার বলেন, করোনা চিকিৎসার অন্যতম উপদান হলো নির্মল বাতাস। ফুসফুসে আঘাতহানা ভাইরাস করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে আইসোলেশন রুমটি জানালার পাশে রাখতে নির্দেশনা দেয়া হয়।


সেটি মাথায় রেখেই বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতেই আইসোলেশন সেন্টার গড়তে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এখানে সৈকতের নীল ঢেউ ও নির্মল হাওয়া উপভোগ করেই চিকিৎসা নিতে পারবেন করোনা আক্রান্তরা। হোটেলের প্রতিটি রুম থেকে উপভোগ করা যাবে সমুদ্র সৈকত। এই সপ্তাহেই চালু হবে সাগর পাড়ের ২০০ শয্যার নতুন এই করোনা আইসোলেশন সেন্টারটি। হোটেল সী-প্রিন্সেস'র সহকারী মহা-ব্যবস্থাপক (এজিএম) একরামুল বশর চৌধুরী সুমন বলেন, দেশে চলমান করোনা দুর্যোগে আক্রান্তদের সেবায় জেলা প্রশাসন আমাদের হোটেলটিকে আইসোলেশন সেন্টার করার প্রস্তাবনা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও