এক মুহূর্ত বন্ধ হয়নি চট্টগ্রাম বন্দর
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের জীবন বাঁচাতে প্রাণপণ চেষ্টা চালাচ্ছেন চিকিৎসকরা; সংক্রমণ ঠেকাতে কাজ করছেন প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। আর দেশের মানুষের জীবিকা বাঁচাতে কাজ করছেন চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মীরা।
অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানিপণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে শুরু থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করছেন বন্দরকর্মীরা। এই আমদানি পণ্যের মধ্যে যেমন ভোগ্যপণ্য আছে, তেমনি আছে জীবন বাঁচানোর ওষুধ তৈরির কাঁচামাল; আছে করোনা প্রতিরোধে সম্মুখ সমরে কর্মরত কর্মীদের জরুরি চিকিৎসাসামগ্রীও।
উল্লেখ্য, দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর দিয়ে দেশের মোট আমদানির ৮২ শতাংশ আসে; আর রপ্তানিপণ্যের ৯১ শতাংশই যায় এই বন্দর দিয়ে। সুতরাং আমদানি-রপ্তানির এই গতিতে সামান্য নেতিবাচক প্রভাব পড়লে তা পুরো দেশের অর্থনীতির ওপরই বড় প্রভাব পড়ে।