কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ল্যাবের সংখ্যা বাড়লেও গড়ে ৯ হাজারেই আটকে নমুনা পরীক্ষা

সময় টিভি প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২০, ০৯:৪৫

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের বিস্তারের সঙ্গে বাড়ছে পরীক্ষাগারও। তবে তাতে সক্ষমতার কতটুকু ব্যবহার হচ্ছে তা নিয়ে রয়ে গেছে প্রশ্ন। ল্যাবের সংখ্যা বেড়ে ৪৯ হলেও গড়ে ৯ হাজারেই আটকে আছে দৈনিক নমুনা পরীক্ষা।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার করা গেলে সম্ভব এখনকার চেয়ে দ্বিগুণ নমুনা পরীক্ষা।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ল্যাব সক্ষমতা সর্বোচ্চ কাজে লাগাতে শিগগিরই নিয়োগ দেয়া হচ্ছে ৩ হাজার জনবল।

মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত একমাত্র আইইডিসিআরেই সীমাবদ্ধ ছিল কোভিড নাইন্টিন শনাক্তের পরীক্ষা। গেল ২ মাসে সে চিত্র বদলেছে অনেকটাই। ল্যাবের সংখ্যা অর্ধশত ছুঁই ছুঁই। বেড়েছে নমুনা পরীক্ষার হারও।

কিন্তু পরীক্ষার এ হার পর্যাপ্ত কিনা বা ল্যাব সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার হচ্ছে কিনা, তা নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। বিশ্বজুড়ে মোট আক্রান্তের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ২২ নম্বরে থাকলেও জনসংখ্যা অনুপাতে পরীক্ষার তালিকায় দেড়শোতে। আর মোট নমুনা পরীক্ষার দিক থেকে আছে ৪৪ নম্বরে। বর্তমানে ৪৮ ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ হাজারের বেশি নমুনা পরীক্ষার সক্ষমতা থাকলেও ১০ হাজারের ঘরে পরীক্ষা হয়েছে মাত্র ৪ দিন। আর সে জন্য বার বার বলা হচ্ছে লোকবল সংকটের কথা।

আইইডিসিআর উপদেষ্টা মুশতাক হোসেন বলেন, 'এখনও পুরোপুরি সক্ষমতা ব্যবহার করা যাচ্ছে না। তার কারণ দক্ষ জনবল দরকার। এছাড়া লজিস্টিক সাপোর্ট দরকার।'

কয়েকদিনের মধ্যেই পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা পঞ্চাশ ছাড়াবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পর্যাপ্ত কিট সরবরাহ আর সক্ষমতার সবটুকু ব্যবহার করতে পারলে এসব ল্যাবে দৈনিক ২০ হাজারের বেশি নমুনা পরীক্ষা সম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও