কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

লকডাউন শেষ, করোনার সঙ্গে নিয়ে বাঁচতে হলে যা করণীয়

নয়া দিগন্ত প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২০, ২০:৪৩

প্রথমে মনে হয়েছিল ঘরে থাকলে ও খুব করে নিয়ম মানলে করোনা ঘেঁষতে পারবে না কাছে। একজন থেকে অন্য জনে করোনাভাইরাস সংক্রমণের শৃঙ্খল ভেঙে যাবে। কমবে মহামারির প্রকোপ। তত দিনে গরম এসে যাবে, কিছু ভাইরাস মরবে দাবদাহে। আর বিজ্ঞানীদের গবেষণা তো চলছেই। ওষুধ বা টিকা কিছু একটা বেরলে সমস্যা মিটবে পুরোপুরি।


কিন্তু কোনোটাই হল না। কিছু মানুষ লকডাউন মানলেন, কিছু মানলেন না। কেউ কেউ মানতে পারলেন না। ফলে সংক্রমণের গ্রাফ ঊর্ধমুখী রইল। গরম ও গবেষণা কোনো সুখবর নিয়ে এল না। শেষমেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েই দিল, এ বার ধীরে ধীরে অদৃশ্য এই শত্রুর সঙ্গে বসবাসের কৌশল শিখে নিন। যেমন ভাবে ডেঙ্গু, এইডসের সঙ্গে মিলেমিশে আছেন, সেভাবে।

তা হলে বাঁচার পথ কী?সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞদের অভিমত, নিয়ম মানলে তো ভাল। কিন্তু যা হচ্ছে তা কোনো নিয়ম নয়। অবৈজ্ঞানিক সব ব্যাপার। আসলে মানুষকে ভাল করে বোঝানো হচ্ছে না। স্রেফ বলে দেওয়া হচ্ছে এটা করো, ওটা করো। কেন করতে হবে, না করলে কী হবে তা না বুঝলে যা হয়। কেউ গুরুত্ব দিচ্ছেন না। কেউ বাড়াবাড়ি করছেন। আর রোগ থেকে যাচ্ছে রোগের মতো। মহামারির মোকাবিলা এভাবে হয় না। সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে সমন্বয় গড়ে তুলতে হয়।


ট্রেনিং দিতে হবে। তারপর সবাই যখন বোঝেন এই পথে চললে ভাল হবে, তারা নিজেরাই ঠিকঠাক নিয়ম মানেন, উপর থেকে চাপিয়ে দিতে হয় না। নিয়মগুলি কী কী • রোগ ঠেকানোর ৮০ শতাংশ চাবিকাঠি আছে হাত ধোওয়ার মধ্যে। আপনি যদি এমন জায়গায় হাত দেন যেখানে জীবাণু থাকার আশঙ্কা আছে, যেমন গণপরিবহণে উঠলে, ভিড় কাটিয়ে বেরলে, লিফটের বোতাম-দরজার হাতল বা সিঁড়ির রেলিং ধরলে, পাঁচ জন ব্যবহার এমন কিছুতে হাত দিলে, টাকা দেওয়া-নেওয়া করলে ইত্যাদি, সেই হাত নাকে-মুখে-চোখে বা অন্য কোথাও লাগার আগেই ভাল করে ধুয়ে নিতে হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও