কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জয়পুরহাটে ঘূর্ণিঝড়: বিদ্যুৎসংযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২০, ১৭:৩৫

গত রবিবার এবং মঙ্গলবার রাতের টর্নেডোর তাণ্ডবে ঘটনায় বৃহস্পতিবারও লণ্ডভণ্ড রয়ে গেছে জয়পুরহাট জেলার চার উপজেলার প্রায় শতাধিক গ্রাম। ওই ঘটনায় বাড়ির উপর গাছ চাপা পড়ে মারা গেছে একই পরিবারের তিনজনসহ মোট চারজন। ৪৮ ঘণ্টায়ও স্বাভাবিক হয়নি বিদ্যুৎসংযোগ। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ক্ষেতলালে মুরগি খামারের সেড ভেঙে মারা গেছে প্রায় ৪০ হাজার মুরগি। প্রায় দুই হাজার বাড়ি-ঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের টিনের চালা উড়ে গেছে।


শত শত গাছ ও বিদ্যুতের শতাধিক খুঁটি উপড়ে গেছে। ধানসহ শাকসব্জির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রবল বেগের ঘূর্ণিঝড়ে বাড়ির ওপর গাছ ভেঙে পড়লে দেয়াল চাপায় একই পরিবারের মা-সহ দুই শিশুর মৃত্যু হয়। এরা হলেন- ক্ষেতলাল উপজেলার খলিশাগাড়ি গ্রামের দিনমজুর জয়নাল আবেদিনের স্ত্রী শিল্পী বেগম (২৮), তার দুই ছেলে সন্তান নেওয়াজ (৮) ও নিয়ামুল (৩)। এ ছাড়া কালাই উপজেলার হারুঞ্জ আকন্দপাড়া গ্রামে ঘর ভেঙে পড়ে মৃত সালামত আলীর স্ত্রী মরিয়ম বেগম (৭০) মারা যান। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক স,ম মেফতাহুল বারি জানান, দুবার ঝড়ে জেলার প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমির ধানসহ শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে।


টাকার অংকে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় এক কোটি টাকা বলে জানান। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাকির হোসেন জানান, গত রবিবার এবং মঙ্গলবার রাতে জেলার উপর দিয়ে প্রবল ঝড় বয়ে যাওয়ায় ক্ষেতলাল, কালাই ও জয়পুরহাট সদর এবং পাঁচবিবি উপজেলা উপজেলা প্রায় শতাধিক গ্রামের দুই হাজার ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাছ-পালা এবং বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে অজস্র। ক্ষেতলালের তিলাবদুল এলাকায় মুরগির খামারের সেড ভেঙে অন্তত ৪০ হাজার মুরগি মারা গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও