কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নেই ঈদের আমেজ, মালয়েশিয়ায় বেঁচে থাকার লড়াইয়ে প্রবাসীরা

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২০, ১১:৪২

সোহেল মোল্লা এবং তার আট সহকর্মী প্রতিবছর ঈদের আগে বাংলাদেশে স্বজনদের কাছে টাকা পাঠাতেন। সেই টাকা দিয়ে নতুন পোশাক কেনা হতো, হতো ঈদের আরও বাজার-সদাই। আর প্রবাসে থেকেই পরিবারের সদস্যদের সাথে ঈদ আনন্দে মেতে উঠতেন তারা। কিন্তু এই বছর এমন আনন্দ আসেনি তাদের জীবনে। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে কর্মহীন অবস্থায় কোয়ারেন্টাইনে থেকে বেঁচে থাকার লড়াই করে যাচ্ছেন তারা।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে মালয়েশিয়ায় সরকার ঘোষিত লকডাউনে গত আড়াই মাস ধরে কর্মহীন অবস্থায় রয়েছেন সোহেল মোল্লার মতো অনেক বাংলাদেশি। নিজের খাওয়ার টাকাই পকেটে নেই তাদের। সে বিবেচনায় দেশে টাকা পাঠানোর চিন্তাও করতে পারেন না তারা। এই অবস্থায় তাদের দিন কাটছে চরম অনিশ্চয়তায়।

সোহেল জানান, লকডাউনের প্রথম দিকে নিয়োগকর্তা ৫০০ রিঙ্গিত দিয়েছিলেন এবং কিছু খাবার দিয়েছিলেন। তবে পরে এ ৫০০ রিঙ্গিত তাদের বেতন থেকে কেটে নেয়া হবে বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে।

এবারের ঈদুল ফিতর উদযাপনের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সাধারণত ঈদে আমরা বিরিয়ানি রান্না করি, তরকারি এবং ঝাল, পোলাও, রুটি রান্না করি এবং আমাদের প্রিয় মিষ্টি সেমাই তৈরি করি ... । এই বছর এটা হয়ে ওঠেনি।

সোহেল ও তার বন্ধুরা পেটালিং জায়ার একটি সাবলেটে থাকেন, যা একসময় অফিস ছিল। তিনটি কক্ষেই তারা কয়জন মিলে থাকেন। রয়েছে একটি ছোট রান্নাঘর। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কড়া রোদ পড়ে বলে বিকেলে কক্ষ তিনটিতে গরম বেড়ে যায়, যা রমজানে বেশ ভুগিয়েছে সোহেলদের।

এখানে যারা রয়েছেন, বেশিরভাগই নির্মাণ কাজ করেন। যেহেতু সরকার সমস্ত নির্মাণ প্রকল্প বন্ধ করে দিয়েছে, কখন তারা কাজে ফিরতে পারবেন, তা জানেন না কেউ। আব্বাস (৩০) নয় বছর আগে মালয়েশিয়ায় এসেছিলেন। আব্বাসের থাকার জায়গাটি সোহেলের চেয়ে কিছুটা ভালো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও