কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনার মধ্যেও গোপালগঞ্জ বিসিকের অর্থনীতির চাকা সচল

সমকাল প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২০, ০৯:৩৬

করোনার মধ্যেও গোপালগঞ্জ বিসিক শিল্প নগরীর অর্থনীতির চাকা সচল রাখা হয়েছে। এ শিল্প নগরীতে খাদ্যপণ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি উৎপাদন করা হচ্ছে। উৎপাদিত পণ্য গোপালগঞ্জসহ আশপাশের জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে ভোক্তা, শিল্প উদ্যোক্তা ও শ্রমিকরা উপকৃত হচ্ছেন। তবে এ শিল্প নগরীতে কিছু পণ্য উৎপাদন করোনার সংক্রমণের কারণে বন্ধ রয়েছে। এসব শিল্পোদ্যোক্তারা শ্রমিকদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন।

বিসিক শিল্প মালিক সমিতি শিল্পে প্রণোদনা ও শ্রমিকদের জন্য রেশন চালুর দাবি জানিয়ছে।গোপালগঞ্জ বিসিক শিল্প নগরী সূত্রে জানা গেছে, শহরের বিসিক শিল্প নগরীতে ৬৪ টি শিল্প ইউনিট রয়েছে। এসব কারখানায় ২ হাজার শ্রমিক কাজ করেন। করোনার মধ্যে চালকল, মুড়ি মিল, বিস্কুট ফ্যাক্টরি, কৃষি যন্ত্রপাতি উৎপাদনকারী ৩৪টি কারখানা চালু রয়েছে। ৩০টি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। খাদ্য উৎপাদনকারী কারখানায় প্রতিদিন ২০ টন মুড়ি, ৫ টন চাল, ২ টন সরিষার তেল, ১০ টন পাউরুটি, বিস্কুট, কেক, চানাচুরসহ বেকারি খাদ্যসামগ্রী, ৫ টন আটা, ময়দা, সুজি উৎপাদিত হচ্ছে।

এছাড়া কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির কারখানায় বিপুল পরিমাণ ধান মাড়াই কলসহ কৃষি যন্ত্রপাতি উৎপাদন করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য বিধি মেনে ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে শ্রমিকরা এসব কারখানায় কাজ করছেন।বিস্কুট ফ্যাক্টরির শ্রমিক ফেরদৌস শেখ বলেন, এখানে কাজ করে পারিশ্রমিক পাচ্ছি। করোনা দুর্যোগের মধ্যে এ দিয়েই ভালভাবেই সংসার চলছে।এদিকে করোনার কারণে বেকার শ্রমিক রহমত আলী বলেন, করোনার পর থেকে আমাদের কারখানা বন্ধ। আমি পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে আছি। মালিক যা দিচ্ছে তাতে চলতে পারছি না।

গোপালগঞ্জ বিসিক শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, করোনা মহামারীর মধ্যে আমরা খাদ্য ও কৃষিপণ্য উৎপাদন করে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছি। বেশ কিছু কারখানা বন্ধ থাকায় শিল্প উদ্যোক্তা ও শ্রমিকরা কষ্টে আছেন। আমাদের শিল্পে প্রণোদনা ও শ্রমিকদের জন্য রেশন চালু করার দাবি জানাচ্ছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও