কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রামোসের '৯২.৪৮' তাঁর যে সতীর্থের দুঃস্বপ্ন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ মে ২০২০, ২১:৪০

এখন তাঁরা সতীর্থ, রিয়াল মাদ্রিদের যেকোনো ম্যাচে তাঁরা খুব কাছাকাছিই থাকেন। সার্জিও রামোস সামলান রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্স, অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনীও তাঁর হাতে। আর থিবো কোর্তোয়া আগলান রিয়ালের গোলবার। কিন্তু সালটা যখন ২০১৪, দুজন ছিলেন দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দলে। রামোস তো রিয়ালেই ছিলেন, কোর্তোয়া অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদে। ২০১৪ সালে রামোসের ৯২.৪৮ মিনিটের ওই গোলটি যেন এখনো দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে কোর্তোয়াকে! ফুটবলের একনিষ্ঠ অনুসারীরা নিশ্চয়ই এতক্ষণে বুঝে গেছেন কোন গোলটির কথা বলা হচ্ছে। ২০১৪ সালের ২৪ মে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে রামোসের গোলটি। সেদিন অতিরিক্ত সময় শেষে ম্যাচটি রিয়াল ৪-১ গোলে জিতেছিল। তবে এটা বলতে কেউ দ্বিধা করবেন না রিয়ালকে ম্যাচটি আসলে জিতিয়েছিল রামোসের ৯২.৪৮ মিনিটের ওই গোলই।

রিয়ালকে এনে দিয়েছিল স্বপ্নের লা দেসিমা। ম্যাচে তখন যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিট চলছে, দিয়েগো গোদিনের গোলে তখনো ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে অ্যাটলেটিকো। ঠিক সেই সময়ে টনি ক্রুসের কর্নারে দারুণ হেডে কোর্তোয়াকে ফাঁকি দিয়ে বল জালে জড়ান রামোস। উচ্ছ্বাসে ভাসে রিয়াল। নির্ধারিত সময় শেষে ১-১ সমতা, খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেই গোলটির কথা কোর্তোয়া ভোলেন কী করে! সম্প্রতি এল মুন্দোকে বলেছেন রিয়ালে খেলার স্বপ্ন কোথায়-কীভাবে দেখতে শুরু করেছেন আর ২০১৪ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগের গোল খাওয়াটা কত বড় দুঃস্বপ্নের মতো ছিল!

২০১১ সালে চেলসিতে নাম লিখিয়েছিলেন কোর্তোয়া। সে বছরই তাঁকে ধারে অ্যাটলেটিকোতে পাঠিয়ে দেয় ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি। ২০১৪ সালের পর আবার চেলসিতে। তখন থেকেই রিয়ালে খেলার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন, ‌‌'চেলসির ড্রেসিংরুমে বসে আমরা (কোর্তোয়া ও এডেন হ্যাজার্ড) এখানে খেলার স্বপ্নের কথা বলতাম।

দ্য হোয়াইট হাউস, দ্য হোয়াইট হাউস...।' রিয়ালের জার্সির রঙ সাদা কিনা! ‌'হোয়াইট হাউসে' নাম লিখিয়েছেন, রামোস এখন তাঁর সতীর্থ। কিন্তু সেই গোলটির দুঃস্বপ্নের কথা ভোলেননি কোর্তোয়া, ‌'বলটি আমার হাতের খুব কাছে ছিল। ম্যাচটি এখনো আমরা রিয়াল মাদ্রিদ টিভিতে মাঝেমধ্যেই দেখি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও