কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইত্যাদি যেন ঈদের আরেক নষ্টালজিয়া

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ মে ২০২০, ১১:৪২

ঈদকে লকডাউনে রেখে টিভির সামনে বসত বাংলার মানুষ। গত ৩০ বছরের রুটিন এটা। বেড়াতে গেলেও ঈদের পরদিন রাতে দল বেঁধে সবাই বসত বিটিভির সামনে। ঈদের নতুন জামা, রকমারি খাবার, ঘোরাঘুরির মতো গুরুত্বপূর্ণ অংশ বিটিভিতে ইত্যাদি উপভোগ করা। ঈদ আর ইত্যাদি যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে। এ যেন বাঙালির ঈদের নষ্টালজিয়া।  নানা-নাতির 'টম অ্যান্ড জেরি'র মতো তর্কাতর্কি, বিদেশি নাগরিকদের মুখে বাংলা সংলাপে নাটক, নকুল কুমার বিশ্বাসের কণ্ঠে অনিয়মের বিরুদ্ধে তীর্যক গান, সচেতনতামূলক নাট্যাংশ মিলে বাঙালির অভ্যাসে পরিণত হয়েছে ইত্যাদি।


নতুন সব গান পাওয়া যেত ইত্যাদির মঞ্চ থেকে, প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে উঠে আসা মমতাজ ও আকবরের মতো শিল্পীরা পরিচিতি পেয়েছিলেন এই মঞ্চ থেকেই। হাজার হাজার দর্শকের সরব উপস্থিতি ও নির্বাচিত দর্শকদের সরাসরি অংশগ্রহণ অনুষ্ঠানটিকে করে তুলেছিল আরও হৃদয়গ্রাহী। শুধু তা–ই নয়, এর নিয়মিত শিল্পীরা হয়ে উঠেছিলেন সাধারণ মানুষের আপনজন। করোনা মহামারির কারণে এ বছর নতুন ইত্যাদি নেই। তার বদলে করোনাকালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন ইত্যাদির টিম ও নির্মাতা হানিফ সংকেত।


মাইকিং করে মানুষকে সচেতন করেছেন তাঁরা, ফ্যান পেজ থেকে ঘরবন্দী মানুষকে উজ্জীবিত করেছেন তিনি, দিয়েছেন ত্রাণ। মহামারির দিনে নিজেদের দায়বদ্ধতা থেকে কাজগুলো করেছেন তিনি। পাশাপাশি ভোলেননি ভক্তদের ঈদের আনন্দের কথাও। হানিফ সংকেত বলেন, 'নতুন ইত্যাদি করার চেয়ে সংকলন করা ছিল বেশি কষ্টসাধ্য। আগের ৭-৮টা অনুষ্ঠান থেকে বিভিন্ন আইটেম নিয়েছি, যাতে সেগুলো সমসাময়িক থাকে। বেশি পেছনে গেলে অনেককে চেনা যাবে না। তবে শুরু ও শেষ অংশের জন্য নতুন করে শুটিং করেছি।'

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও