কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নাসার প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দশ বাংলাদেশি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ মে ২০২০, ২২:৩৮

নাসার ‘সায়েন্টিস্ট ফর আ ডে’ শীর্ষক রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়েছে বাংলাদেশের ১০ খুদে শিক্ষার্থী। সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খুদে বিজ্ঞানপ্রেমীরা অংশ নেয় এই প্রতিযোগিতায়। তাতে অংশ নেয় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা। প্রথম গ্রুপে বাংলাদেশ থেকে বিজয়ী হয়েছে ঢাকার ডিপিএস এসটিএস স্কুল শিক্ষার্থী অহনা তানজিম খান, দ্যা আগা খান স্কুলের রিফা মাহমুদ, সাউথব্রিজ স্কুলের সাদিত রহমান। ২য় গ্রুপের বিজয়ীরা হলো ঢাকার শহীদ বীর উত্তম লে. আনোয়ার গার্লস কলেজের শিক্ষার্থী নাওবা তাহিয়া হোসেন, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের রাইশা ইসলাম এবং চিটাগং গ্রামার স্কুলের আজনিফ আহম্মেদ চৌধুরী।


৩য় গ্রুপে বিজয়ী হয়েছে ঢাকার মনিপুর হাই স্কুলের শিক্ষার্থী সামিহা রহমান, সানিডেল স্কুলের সৈয়দ নাজিফ ইশরাক, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী অনিক দাস গুপ্ত, এবং বিএএফ শাহীন কলেজ ইউশনা নুরুল্লাহ। বিজ্ঞানী হওয়ার জন্য শুধু গবেষণা করতে জানলেই চলে না। বরং গবেষণাকে তুলে ধরতে হয় জার্নালে। সেই গবেষণা কেন জরুরি সেটা বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিতে লিখতে হয় গবেষণা প্রবন্ধ। আর বিজ্ঞান গবেষণাকে লেখার মাধ্যমে তুলে ধরার অভ্যাস যেন শুরু থেকেই হয় সেজন্য যক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা নতুন এক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। ‘সায়েন্টিস্ট ফর আ ডে’ শীর্ষক রচনা প্রতিযোগিতা। সারা বিশ্বের পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের কাছে ৫০০ শব্দের রচনা আহ্বান করে প্রতিষ্ঠানটি। রচনার বিষয় হিসেবে নাসা নির্দিষ্ট করে দিয়েছি সৌর জগতের তিনটি উপগ্রহকে। ইউরেনাসের উপগ্রহ মিরানডা, নেপচুনের উপগ্রহ ট্রাইটন ও প্লুটোর উপগ্রহ ক্যারন। গবেষণার জন্য এই তিন উপগ্রহকে কেন বেছে নেওয়া উচিৎ, তা থেকে কী সুফল পাওয়া যেতে পারে, তাই বিজ্ঞানসম্মতভাবে লেখার আহ্বান জানানো হয়েছিল শিক্ষার্থীদের। ১৯৮৬ সালে নাসার ভয়েজার ২ ইউরেনাসের উপগ্রহ মিরানডার ছবি পাঠায়।


১৯৮৯ সালে নেপচুনের গ্রহ ট্রাইটনের অনেক কাছ থেকে ছবি তুলে পাঠায় ভয়েজার। এর প্রায় তার ১৫ বছর পরে নাসার নিউ হরাইজন মিশনে বিজ্ঞানীদের হাতে আসে প্লুটোর ক্যারনের তথ্য-উপাত্ত। এই মিশনগুলোতে মহাকাশযান শুধু উপগ্রহগুলোকে অতিক্রম করে। এগুলোকে আবর্তন করে তা নিয়ে গবেষণা হয়নি। বিজ্ঞানীরা সৌরজগতের উপগ্রহগুলো নিয়ে আরও গবেষণা করতে চান। এতে যেমন ওই উপগ্রহ সম্পর্কে জানা যাবে, তেমনি জানা যাবে সেগুলোর মাতৃগ্রহ সম্পর্কেও।

কে জানে হয়তো, উপগ্রহগুলো গবেষণা করতে গিয়ে বেরিয়ে আসবে সৌরজগতের সৃষ্টি ও গঠনপ্রকৃতি সম্পর্কে নানা তথ্য! বিজয়ীদের পাঠানো রচনা প্রকাশ করা হয়েছে নাসা সোলার সিস্টেম এক্সপ্লোরেশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে। বাংলাদেশি খুদে বিজয়ীদের লেখাগুলো পড়া যাবে এই ঠিকানায়: https://tinyurl.com/y83v9bs6

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও