কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

‘পাখিটি ছাড়িল কে’

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ মে ২০২০, ১৯:২৬

গুলশানে আমার রুমের জানালা দিয়ে দেখা যায় কড়াইল বস্তি। লেকের পাড়ে একটি ভবনের ছয় তলায় আমার থাকার রুম। তিন মাস একটানা এই রুমেই বসবাস।

বস্তিতে কত লোক বাস করে?

এক লাখ? দুই লাখ?

কেউ কেউ বলে তারও বেশি।

গুলশান-বারিধারার বাসা-বাড়িতে যারা কাজ করে, তাদের বেশির ভাগই আসে ওখান থেকে।

আমি জানালা দিয়ে দেখি, ছোট ছোট ঘর, ঘিঞ্জি, লেকের পাড়ে ছোট্ট পসরা, মানুষের হাঁটা-চলা।

দুটি কথা ভেবে অবাক হই।

এক. সত্তর দশকে গোটা সিলেট শহরের লোকসংখ্যা ছিল প্রায় ষাট হাজার। আর কড়াইলের এই ছোট্ট বস্তিতে বাস করে লাখের বেশি। তা কি করে পারে?

দুই. টিভি-পত্রিকায় করোনা সংক্রমিত ঢাকার অলিগলির নাম দেখি, কখনো দেখিনি কড়াইল বস্তির নাম। আল্লাহর আশীর্বাদ।

লিখতে বসলেই কুড়িগ্রামের সেই সরকারি কর্মকর্তার কথা মনে পড়ে। বড়কর্তার রোষানলে পড়া সাংবাদিককে উত্তম–মধ্যমের পর সেই কর্তাব্যক্তিটি সদুপদেশ দিলেন, জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে লড়াই চলে না।

মান্যবর, আপনার এই মহান বাণী ভুলিনি। আমার কোনো ইচ্ছা নেই, ডাঙা থেকে জলে পড়ার।

তবে, প্রতিদিন আশা-নিরাশায় খবর নিতে হয় করোনার। এর সঙ্গে জড়িয়ে আমার ভবিষ্যৎ। সিলেট থেকে কবে হাসি ঢাকা ফিরবে, কবে প্লেনগুলো আটলান্টিক পাড়ি শুরু করবে আর নিউইয়র্কে প্রাণপ্রিয় সন্তানদের বুকে টেনে নেব?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও