কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

তখন তো আত্মহত্যার কথাও ভেবেছি!

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ মে ২০২০, ০৯:২৯

দিনের রুটিনটাই আগে বলি। সেহরি খেয়ে ফজরের নাম শেষে ঘুমিয়ে উঠি বেলা ১২টার দিকে। এই সময় আমার মেয়ে আরিবাও ঘুম থেকে উঠে যায়। ওর হাত-মুখ ধুইয়ে দিই। বিকেলে আসরের নামাজের পর ছাদে ক্রিকেট খেলতে যাই। ভাইয়ের ছেলেদের সঙ্গে ভাড়াটিয়াদের ছেলেরাও যোগ হয়। সব মিলিয়ে ৯জন ক্রিকেট খেলি। খেলা শেষে সবাই একসঙ্গে ইফতারি সারি। রাতে তারাবির নামাজ আদায়, টিভি দেখা, লুডু খেলা—এভাবেই কেটে যাচ্ছে এক একটা দিন।

করোনায় সব কিছু অবরুদ্ধ হয়ে আছে। এটা আমার কাছে খুব একটা খারাপ লাগছে না! কেন? বাংলাদেশের দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচথেকেই আমি দলের সঙ্গে ছিলাম লম্বা সময়। ১৩ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছি, ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেছি। মাঝে তিন বছর নিষিদ্ধ ছিলাম। ওই সময়ে আসলে সব কিছু থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার অভিজ্ঞতাটা হয়েছে। কীভাবে একা থাকতে হয়, সেই অভিজ্ঞতা হয়ে যাওয়ায় এখন আর সমস্যা হচ্ছে না। খারাপও লাগে না। আমি এখন অনায়াসে মানিয়ে নিতে পারি। আমার কাছে নিষিদ্ধ থাকার সময়টা এখনকার চেয়ে অনেক অনেক কঠিন ছিল। এখন সাকিব কী বলে? খেলতে পারলেই সে খুশি। কারণ, ও চাইলেও এখন খেলতে পারছে না। একই পরিস্থিতি আমারও হয়েছিল। মন ভীষণ চাইছে, অথচ খেলতে পারছি না।

ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনেক খেলা খেলেছি। কিন্তু ওসব ম্যাচ খেলে খুব একটা মজা পেতাম না। যেহেতু শীর্ষ পর্যায়ে খেলেছি। করোনার চেয়ে আমার কাছে ওই সময়টাই বেশি কঠিন ছিল। জানেন, তখন তো আত্মহত্যার কথাও ভেবেছি! আমিও তো মানুষের কাছে জনপ্রিয় ছিলাম। মানুষের কাছে কীভাবে মুখ দেখাব, আমার পরিবার কতটা কঠিন পরিস্থিতিতে পড়ে গেল, এসব ভেবে অনেক নেতিবাচক চিন্তা মাথায় ঢুকে গিয়েছিল। আমার দুলাভাই অনেক বুঝিয়েছেন, 'আজহারউদ্দিন এত কিছু করে পরে সাংসদ হয়ে গেল! আর তুই এসব কী ভাবছিস?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও