কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মৌমাছি, মৌমাছি কোথা যাও নাচি নাচি ...

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২০ মে ২০২০, ০০:১০

জাতিসংঘ এদিনটি উৎসর্গ করেছে মধুকর মৌমাছিদের জন্য। মৌমাছিবিশারদ অ্যান্টন জ্যাংজার ২০ মে ১৭৩৪ সালে স্লোভেনিয়ার ব্রেঞ্জিকা গ্রামে জন্মে ছিলেন। মৌমাছিপ্রেমী জ্যাংজারের জন্মদিনে সে গ্রামেই সে দেশের প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে প্রথম মৌমাছি দিবস উদযাপন করা হয়েছিল।

সেই থেকে প্রতিবছর ২০ মে বিশ্ব মৌমাছি দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়ে আসছে। এমন ক্ষুদ্র প্রাণীটির সঙ্গে মানুষের মধুর সম্পর্ক প্রায় আট হাজার বছর অর্থাৎ সেই নব্যপ্রস্তরযুগ থেকে। তখন থেকেই মানুষ মধু এবং মোমের জন্য এই প্রাণীটির ওপর নির্ভর করত। ষোড়শ শতাব্দীর পূর্বে যখন আজকের মতো চিনি সহজলভ্য ছিল না, সেই কালে খাবারদাবার মিষ্টি করতে প্রায় সব ক্ষেত্রেই মধুর ব্যবহার ছিল ব্যাপক। মৌমাছি প্রাণী হিসেবে ক্ষুদ্র হলেও এর ওপর নির্ভর করছে মানুষের টিকে থাকা বা না–থাকা।

আন্তর্জাতিক মৌমাছি দিবসের উদ্দেশ্য হলো, বাস্তুতন্ত্রের জন্য মৌমাছি এবং অন্য যেসব পতঙ্গ পরাগায়নে ভূমিকা রাখছে, সেসব পতঙ্গের অপরিসীম অবদান স্বীকার করা। সেই সঙ্গে এসব প্রাণী যাতে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা পায়, সে জন্য জনসচেতনতা সৃষ্টি করা। মৌমাছি এবং এর সঙ্গে আরও কিছু পতঙ্গ পৃথিবীর প্রায় ৮৭টি গুরুত্বপূর্ণ ফসলের পরাগসংযোগে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যুক্তরাষ্ট্রের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্নেল বিশ্ববিদ্যালযয়ের সহকারী অধ্যাপক স্কট ম্যাকআর্টের উদ্ধৃতি দিয়ে এবিসি নিউজ জানিয়েছে, মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ পরাগায়নের মাধ্যমে বিশ্ব জুড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের ফসল উৎপাদনে সরাসরি অবদান রাখছে। মানুষের খাবার জোগানোয় এই ব্যাপক অবদানের জন্যই হয়তো প্রাচীন গ্রিক পুরাণে মৌমাছিকে ‘ঈশ্বরের দূত’ এবং মৌ-রসকে ‘অমৃত’ আখ্যা দেওয়া হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও