কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রমজানের শেষ ১০ দিনের রাত ইবাদতে কাটান

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৫ মে ২০২০, ০৯:১৮

হজরত সালমান ফারসি (রা.) থেকে বর্ণিত হুজুর সা. বলেছেন, রমজানের প্রথম দশদিন রহমত, দ্বিতীয় দশদিন মাগফেরাত ও তৃতীয় দশদিন মুক্তির। হাদিসে বর্ণিত আছে, এই (রমজান) মাসের প্রথম অংশ রহমত; অর্থাৎ এই অংশে আল্লাহ তায়ালার নেয়ামত ও পুরস্কার এগিয়ে আসতে থাকে এবং আল্লাহ তায়ালার এই ব্যাপক রহমত সাধারণভাবে সব মুসলমানদের জন্য হয়। অতঃপর যারা এই রহমতের জন্য আল্লাহর শোকর আদায় করে তাদের ওপর রহমতের বর্ষণ আরো বাড়িয়ে দেওয়া হয়।  ‘তোমরা শোকর করলে অবশ্যই আমি (নেয়ামত ও পুরস্কার) বাড়িয়ে দেবো-(সুরা ইব্রাহিম, আয়াত-৭)’ এই মাসের মাঝের অংশ থেকে মাগফেরাত অর্থাৎ গোনাহমাফি শুরু হয়ে যায়। কারণ রোজার কিছু অংশ অতিবাহিত হয়েছে; যার বদলা ও সম্মানস্বরূপ মাগফেরাত শুরু হয়ে যায়। আর এই মাসের শেষ অংশে তো (জাহান্নামের) আগুন থেকে একেবারে মুক্তিই হয়। হজরত জাকারিয়া (র.) বলেন, রহমত, মাগফেরাত ও জাহান্নাম থেকে মুক্তি এই তিন অংশের মধ্যে পার্থক্য এই যে, মানুষ তিন প্রকারের হয়। এক, ওই সমস্ত লোক যাদের ওপর গোনাহের বোঝা নেই; এই সমস্ত লোকের জন্য তো রমজানের শুরু থেকেই রহমত এবং নেয়ামত ও পুরস্কারের বৃষ্টি বর্ষণ শুরু হয়ে যায়।  দ্বিতীয় প্রকার, ওই সব মানুষ যারা মামুলি গোনাহগার; তাদের জন্য রমজানের কিছু অংশ রোজা রাখার পর এই রোজার বরকতে ও বদলায় মাগফেরাত হয়। আর তৃতীয় প্রকার, ওই সব মানুষ যারা বেশি গোনাহগার; তাদের জন্য রমজানের বেশিরভাগ রোজা রাখবার পর জাহান্নাম থেকে মুক্তি হয়। আর যাদের জন্য রমজানের শুরু থেকে রহমত ছিল এবং আগে থেকে তাদের গোনাহ মাফ হয়েছিল, তাদের জন্য যে কী পরিমাণ আল্লাহর রহমতের স্তূপ লেগে যাবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সামনে মুক্তির দশদিন। এই দশদিনকে নবী করিম সা. অনেক গুরুত্ব দিতেন।  হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যখন রমজানের শেষ দশদিন শুরু হতো, তখন হুজুর সা. রাতে জেগে থাকতেন। এমনকি তার আহলিয়াকেও জাগ্রত করতেন এবং ইবাদতের অত্যাধিক চেষ্টা করতেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে