কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

লকডাউন তুলতে প্রয়োজন ‘চূড়ান্ত নজরদারি’: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ১২ মে ২০২০, ১২:১২

লকডাউন যদি তুলে নিতেই হয়, তবে প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রয়োজন ‘চূড়ান্ত নজরদারি’। তা না হলে বিপদ আরও বাড়তে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি কার্যক্রমের প্রধান ডা. মাইক রায়ান সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানিয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, প্রথম আক্রমণের পরে স্তিমিত হয়ে গেলেও, লকডাউন শিথিল করা মাত্র দ্বিতীয়বার নতুন এই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার খবর আসছে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকেই। ফলে সতর্কতা আরও তীব্র ও তীক্ষ্ণ করা ছাড়া উপায় নেই। প্রায় তিন লাখ প্রাণ কেড়ে নেওয়ার পরে করোনাভাইরাসের প্রথম দফার সংক্রমণের তীব্রতা ক্ষীণ হয়েছে বেশ কিছু দেশে। সেসব দেশের মধ্যে একাধিক দেশ ইতিমধ্যেই লকডাউন তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে গত কয়েক দিন ধরেই। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আশঙ্কা, এই পরিস্থিতিতে ভাইরাসটিও চরিত্র বদলাচ্ছে ক্ষণে ক্ষণে। ফলে নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রমণের খবর আসছে। ইতিমধ্যেই জার্মানিতে প্রকোপ কমার পরে লকডাউন তোলা শুরু করতেই নতুন করে করোনা সংক্রমণ ঘটেছে। করোনাকে রুখে দিতে সফল হওয়া দেশ হিসেবে পরিচিত দক্ষিণ কোরিয়াতেও একই চিত্র দেখা গিয়েছে। রায়ান জানিয়েছেন, করোনাভাইরাসের আক্রমণে তছনছ হওয়ার পরে, দীর্ঘ লকডাউন পার করে অনেক দেশই কড়া লকডাউন আলগা করছে। দেশ সচল রাখার স্বার্থেই অনন্ত লকডাউন তোলার প্রয়োজনের কথা শিকার করেও তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, লকডাউন তুললে সংক্রমণ নতুন করে ছড়িয়ে পড়া রুখতে ‘চূড়ান্ত নজরদারি’ প্রয়োজন। কারণ সংক্রমণের ‘ক্লাস্টার’গুলো যদি থেকে যায়, তাহলে রোগটি নিম্নস্তরে চলতেই থাকবে। ফলে ভাইরাসটি আবার আক্রমণ করবে পুরোদমে, এমন ঝুঁকি থেকেই যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইসুস বলেছেন, 'পরিস্থিতি এখন অত্যন্ত জটিল এবং কঠিন। মানুষের প্রাণ বাঁচানোর জন্য খুব ধীরে ধীরে তুলতে হবে লকডাউন। কড়া নজর রাখতে হবে ঘটনাক্রমের উপর। হুট করে লকডাউন তুললে বিপদ ফের তুঙ্গে পৌঁছবে।' জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ায় এই ঘটনা ঘটার উদাহরণ দেন তিনিও। মনে করিয়ে দেন, করোনাভাইরাসের এপিসেন্টার চীনও মহামারী থেকে পুরোপুরি মুক্ত হয়ে ওঠার পরে ফের সম্মুখীন হয়েছে করোনা সংক্রমণের। তার কথায়, 'যতদিন না কোনো ভ্যাকসিন বেরোচ্ছে এই ভাইরাসকে প্রতিহত করার মতো, ততদিন আমাদের পরিস্থিতির উপর লাগাম টেনেই এই ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে হবে।' মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত করোনায় বিশ্বব্যাপী নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৭ হাজার ২৯৩ জনে এবং আক্রান্তের সংখ্যা ৪২ লাখ ৫৪ হাজার ৮০০ জন। অপরদিকে ১৫ লাখ ২৭ হাজার ১৪৪ জন চিকিৎসা শেষে সুস্থ

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও