কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঢাকায় রক্তের সংকট, অসহায় স্বজনেরা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ এপ্রিল ২০২০, ০৮:৩৬

থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত তরুণী মনিরা সুলতানার রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পাঁচে নেমেছিল। জরুরি রক্ত প্রয়োজন। দিনভর রক্তদাতা খুঁজে হয়রান মনিরা ও তাঁর শ্রমজীবী মা। অন্যান্য সময় খুব একটা সমস্যা হয় না, কিন্তু করোনাভাইরাস সংক্রমণকালে রক্তদাতাদের অনেকেই হাসপাতালে যেতে রাজি নন।

গত সোমবার একটি ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে মনিরা রক্তদাতার খোঁজ পেলেন, কিন্তু তাঁর বাসা পুরান ঢাকার নারিন্দায়। আর যে হাসপাতালে রক্তদাতা ও গ্রহীতাকে যেতে হবে, সেটি রাজধানীর গ্রিন রোডে বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া হাসপাতাল। রক্তদাতা আসতে পারছিলেন না; তাঁর জন্য যানবাহনের ব্যবস্থাও করতে পারছিলেন না মনিরা। মনিরা সুলতানা প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি কয়েকটি জরুরি সেবার নম্বরে যোগাযোগ করেছিলাম। ওনারা বললেন, কারও জন্য যানবাহনের ব্যবস্থা করাটা তাদের আওতার বাইরে। এরপর নানা জায়গায় যোগাযোগ করেছি একটি যানবাহনের জন্য।’ ‘আমি না হয় হেঁটে বা রিকশায় তেজগাঁও থেকে গ্রিন রোড যেতে পারব। কিন্তু আমার রক্তদাতাকে নারিন্দা থেকে থ্যালাসেমিয়া হাসপাতালে আনতে ও পৌঁছে দিতে হবে। দিনভর অনেক চেষ্টার পর সন্ধ্যার দিকে জরুরি সেবার একটি গাড়িতে রক্তদাতাকে আনতে পারি,’ বলেন মনিরা।

রক্তদাতা বায়েজিদ আনসারি প্রথম আলোকে বলেন, তিনি রক্ত দেওয়ার জন্য তৈরি থাকলেও যানবাহন পাচ্ছিলেন না। এরপর শেষ বিকেলে যখন তাঁকে প্রস্তুত হতে বলা হয়, তখন সন্ধ্যা ছয়টা। এই সময়ে ঘরের বাইরে যাওয়া নিষেধ। তা ছাড়া হাসপাতালে যাওয়াটা এখন নিরাপদ নয়। কিন্তু তারপরও রক্তদাতার অনুরোধ তিনি উপেক্ষা করতে পারেননি। একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বায়েজিদ এ নিয়ে কুড়িবারের মতো রক্ত দিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও