কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বার্সেলোনা দেউলিয়া হওয়ার পথে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ এপ্রিল ২০২০, ০৯:১৫

বার্সেলোনার শনির দশা যেন কাটছেই না। মাত্র এক মাস খেলা বন্ধ থাকাতেই ক্লাবের আর্থিক দৈন্য চোখে পড়েছে সবার। সকল কর্মী যেন এই সংকটে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, এবং বেতন পুরোটাই পান; সেটা নিশ্চিত করতে খেলোয়াড়রা বেতনের ৭০ ভাগ কম নিচ্ছেন। ক্লাব পরিচালনায় সভাপতি হোসে মারিয়া বার্তোমেউর ব্যর্থতার কারণে ছয় বোর্ড পরিচালক এক সঙ্গে পদত্যাগ করেছেন। আর এখন ক্লাব সভাপতির দৌড়ে থাকা ভিক্টর ফন্ত বলছেন, আর্থিক ও মানসিকভাবে দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে বার্সেলোনা। আগামী সভাপতি নির্বাচনে বার্তোমেউর বিপক্ষে লড়বেন ফন্ত। এর মধ্যে গতকাল ক্লাবের সমর্থক ও সংবাদমাধ্যমের উদ্দেশ্যে বড় এক খোলা চিঠি লিখেছেন ফন্ত। সেখানেই বার্তোমেউর অধীনে বার্সেলোনা যে নিজেদের চরিত্র হারাচ্ছে সেটা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন ফন্ত। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বেশ কিছুদিন ধরেই সি আল ফুতুর (ফন্তের সংস্থা) বার্সেলোনার সদস্যদের সতর্ক করছিল। বলছিল ভয়ংকর এক ঝড় অপেক্ষা করছে বার্সেলোনার জন্য। ইতিহাসের সেরা ফুটবল জেনারেশনের বিদায়ের জন্য প্রস্তুত হতে হবে, বার্সেলোনার উন্নয়ন প্রকল্প নতুন করে গড়তে হবে এবং মালিকের অর্থে বলীয়ান এমন সব ক্লাবের বিরুদ্ধে লড়তে হবে।’ ‘এবং সবই করতে হবে ক্লাবের মালিকানা সদস্যদের হাতে রেখে। মাঠের খেলা ও অন্যান্য বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষমতায় এক বিন্দু ছাড় না দিয়েই এটা করতে হবে। ঝুঁকির আকার আগে যদি বড় ছিল, এখন সেটা দানবাকৃতির রূপ নিয়েছে। আমরা এমন এক মহামারির মধ্যে আছি যা বিশ্বকে থামিয়ে দিয়েছে। এটা জীবনের সবকিছুতেই প্রভাব ফেলবে। খেলাতেও , যদিও আমরা আন্দাজ করতে পারছি না কতটা।’ ‘এ অবস্থাতে আমরা ক্লাবের আচরণে বেশ কিছু লজ্জাদায়ক অধ্যায় দেখতে পাচ্ছি। নতুন কোনো ঘটনা এসে পুরোনো লজ্জাকে আড়াল করে দিচ্ছে। এসব ঘটনার ফল ও একে অপরের ওপর দোষারোপেই আমরা ছয়জনকে এভাবে পদত্যাগ করতে দেখলাম। এখন আমাদের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত, ক্লাবকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করা। অথচ এই সময়ে সভাপতি পরিচালনা পর্ষদ নতুন করে ঢেলে সাজাতে চাইছেন, শুধু মাত্র নিজের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য। যা বার্সেলোনাকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দিচ্ছে।’ ‘এটা নতুন কোনো সমস্যা নয়। আমরা এর মধ্যেই নেইমারকে নিয়ে কেলেঙ্কারি দেখেছি, কর্মী ও খেলোয়াড়দের সঙ্গে পরিচালক ও ম্যানেজারদের বিরোধ দেখেছি। এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুৎসা রটানোর ঘটনা দেখছি। বর্তমানে অডিট করা হচ্ছে সে ঘটনার যার পর এই কেলেঙ্কারি সত্য বলেই প্রমাণিত হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও