কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভ্যাট রিটার্ন জমার সময় না বাড়ানোয় বিপাকে ব্যবসায়ীরা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২০, ১৪:৩০

মাসিক ভ্যাট রিটার্নের সময় বৃদ্ধি না করায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। আগামী বুধবারের মধ্যে মার্চের বেচাকেনার হিসাব-নিকাশ করে ভ্যাট রিটার্ন দিতে হবে। এ জন্য রোববার থেকে আজ বুধবার পর্যন্ত ভ্যাট অফিসগুলো সকাল দশটা থেকে একটা পর্যন্ত খোলা রাখা হচ্ছে। কিন্তু ব্যবসায়ী বলছেন ভিন্ন কথা।

তাঁরা বলছেন, সাধারণ ছুটি থাকায় হিসাবনিকাশ করার কর্মীরা ছুটিতে আছেন। এমন কি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এমন অবস্থায় কোনোভাবেই নির্ধারিত সময়ে ভ্যাট রিটার্ন দেওয়া সম্ভব নয়। করোনার প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় সারা দেশের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালতসহ সব কিছু বন্ধ রয়েছে। এমন কি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) মাঠ পর্যায়ের ভ্যাট কার্যালয়গুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। জরুরি নিত্য পণ্য ছাড়া অন্য কোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান খোলা নেই। ফলে বেচাকেনা নেই বললেই চলে। কয়েক দফা সময় বাড়িয়ে সরকার গত ২৬ মার্চ থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

এমন প্রেক্ষাপটে গত ৯ এপ্রিল জরিমানা ছাড়া ভ্যাট রিটার্ন দেওয়ার নির্ধারিত সময় বৃদ্ধির আবেদন করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। এফবিসিসিআইয়ের আবেদনে সাড়া না দিয়ে উল্টো ছুটির দিনে অর্থাৎ গত শুক্রবার সীমিত পরিসরে খোলা রেখে ভ্যাট রিটার্ন জমা নেওয়ার ঘোষণা দেয় এনবিআর। এনবিআরের নতুন ঘোষণায় বিপাকে পড়ে গেছেন বহু ব্যবসায়ী।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম প্রথম আলোকে বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা অর্থ মন্ত্রনালয় ও এনবিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করে বলেছি, তারা (এনবিআর) যেন তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে। লকডাউন পরিস্থিতিতে সবকিছু বন্ধ আছে। ব্যবসায়ী কর্মকান্ড নেই বললেই চলে। সেক্ষেত্রে এনবিআর ভ্যাট রিটার্ন থেকে রাজস্বও খুব বেশি পাবে না। ’ তাঁর মতে, ভ্যাট রিটার্ন দেওয়ায় কিছু জটিলতাও আছে। অফিস বন্ধ করে দেওয়ায় যারা ভ্যাটের হিসাব-নিকাশ করবেন, তারা বাড়ি চলে গেছেন। এটিও একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও