কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

খাদ্য মজুত ভালো, চিন্তা সরবরাহ আর কেনার ক্ষমতা নিয়ে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২০, ০৮:০০

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পরও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) হিসাবে ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে বিশ্বের বেশির ভাগ খাদ্যের দাম কমেছে। কিন্তু উল্টো চিত্র বাংলাদেশে। এখানে প্রধান খাদ্য চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। যদিও অন্য যেকোনো বছরের তুলনায় সরকারের কাছে খাদ্যের মজুত বেশি। তবে বিশেষজ্ঞদের প্রধান চিন্তা দেশের বাজারে খাদ্যের সরবরাহ নিয়ে। পাশাপাশি সেই খাদ্য কেনার মতো অর্থ দেশের সাধারণ মানুষের থাকবে কি না, এ নিয়েও তাঁরা চিন্তিত। তাঁদের বক্তব্য, এ কাজ শুধু সরকারের একার পক্ষে সম্ভব না। বেসরকারি সংস্থাগুলোর ক্ষমতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগাতে হবে। এক মাস ধরে সরু ও মাঝারি চালের দাম বাড়ছিল। এবার বাড়তে শুরু করেছে মোটা চালের দাম। গত এক সপ্তাহে দেশে মোটা চালের কেজি ৪০ পেরিয়ে ৪২ টাকায় পৌঁছেছে। আর সরু চালের দর তো সরকারি সংস্থা টিসিবির হিসাবে এক মাসে ১২ শতাংশ বেড়েছে, কেজি ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার ইতিমধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রামকে প্রায় লকডাউন করে ফেলেছে। জরুরি খাদ্যপণ্য ছাড়া কোনো যানবাহন ওই দুই প্রধান শহরে ঢুকতে পারছে না। দেশের ধান-চালের প্রধান দুই সরবরাহকারী জেলা কুষ্টিয়া ও নওগাঁ থেকে দুই শহরে চাল সরবরাহের পরিমাণ অর্ধেকে নেমে এসেছে। চালকলের মালিকেরা নতুন বোরো ধান এখনো কেনা শুরু করেননি। বেশির ভাগ চালকল বন্ধ রয়েছে। এ তো গেল শুধু চালের ব্যাপার। তবে এফএও সম্প্রতি করোনাভাইরাস মোকাবিলায় আমাদের কী ধরনের খাবার খেতে হবে আর হবে না, তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও