কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনার আঘাতে টিকে থাকতে সহায়তা চায় দেশি এয়ারলাইন্সগুলো

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০৩ এপ্রিল ২০২০, ২২:০০

করোনার প্রভাবে বিভিন্ন রুটে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ করেছে দেশি এয়ারলাইন্সগুলো। তবে উড়োজাহাজের লিজের টাকা, কর্মীদের বেতন, পার্কিং চার্জ, উড়োজাহাজ মেরামতসহ অন্য ব্যয় নিয়মিতই করতে হবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। এ অবস্থায় দেশি এয়ারলাইন্স প্রতিষ্ঠানগুলোর টিকে থাকাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। সংকটকালে তাই বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) এরোনটিক্যাল, নন-এরোনটিক্যাল চার্জ মওকুফসহ সরকারের নীতিগত সহায়তা চায় উড়োজাহাজ প্রতিষ্ঠানগুলো।বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স, নভোএয়ার, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ এ চারটি দেশি প্রতিষ্ঠান অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে। সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণে ২৫ মার্চ থেকে দেশের অভ্যন্তরের সাতটি গন্তব্যে ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে, যা ৭ এপ্রিল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। অন্যদিকে বিভিন্ন দেশের ও বাংলাদেশের বিধি নিষেধের কারণে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটও বন্ধ রয়েছে এসব প্রতিষ্ঠানের। শুধু ইউএস বাংলা চীনে সপ্তাহে একটি ফ্লাইট পরিচালনা করছে।ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও উড়োজাহাজ লিজের টাকা, উড়োজাহাজ মেরামত, কর্মীদের বেতন, ব্যাংক লোন, উড়োজাহাজ পার্কিংসহ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) এরোনটিক্যাল, নন-এরোনটিক্যাল চার্জ দিতে হবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে।ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এওএবি) পক্ষ থেকে বেশ কিছু প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে (বেবিচক)।প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে- বেবিচকের সব ধরনের এরোনটিক্যাল, নন-এরোনটিক্যাল চার্জ ফেব্রুয়ারি মাস থেকে পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত মওকুফ করা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও