কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

লকডাউনে প্রবীণদের নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে, সচেতন করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ০২ এপ্রিল ২০২০, ২১:১৬

করোনায় কাঁপছে সারা বিশ্ব। মারা যাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। প্রতিদিনই আক্রান্ত হচ্ছেন শত শত মানুষ। সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা এখনো করোনার ওষুধ উদ্ভাবন করতে পারেনি। করোনা ঠেকানোর একমাত্র উপায় হলো সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা। আর এটি নিশ্চিত করতে কড়া বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এমন অবস্থায় বিপদে পড়েছেন প্রবীণরা।  করোনায় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন প্রবীণরা। বাংলাদেশের বয়স্ক ব্যক্তিরা কিছুটা উদ্বেগের মধ্যে আছেন। দুশ্চিন্তায় সময় পার করছেন তাদের সন্তান বা পরিবারের অন্য সদস্যরাও। ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বাংলাদেশে গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে যে কার্যত লকডাউন পরিস্থিতি চলছে, এরমধ্যে জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন এনেছেন এই বয়স্ক ব্যক্তিরা। যেমন ঢাকার বাসিন্দা আবদুল ওয়াদুদ শামসুজ্জোহা এবং তার স্ত্রী শামসুন্নাহার আগে নিয়মিত হাঁটতে বের হতেন। নিজেরাই প্রয়োজনীয় বাজার করতেন। এছাড়া নিয়মিত মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার অভ্যাস ছিল সত্তোরোর্ধ মি. শামসুজ্জোহার। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে, তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হয়েছে।  শামসুজ্জোহা বলেন, ‘করোনাভাইরাসের সতর্কতায় বলা হয়েছে বাড়ির বাইরে বের না হতে। বিদেশ থেকে ছেলেমেয়েরা ফোন করে বলে যেন বাসাতেই থাকি। আগে যে তরকারি তিন থেকে চার দিনে শেষ করতাম সেটা গত সাত থেকে আট দিন ধরে খাচ্ছি। এখন দরকারেও বের হই না।’ আবার ভাইরাসের সংক্রমণ যাতে না হয় সেজন্য বাড়িতে কাজের লোককে আসতেও মানা করে দিয়েছেন শামসুজ্জোহার স্ত্রী শামসুন্নাহার। তিনি বলেন, কাজের লোক ছেড়ে দেওয়ার পর এখন তারা দু’জনই সব কাজ করেন। এটা তো আমাদের জন্য কষ্ট হয়ে গিয়েছে অনেক। আমার আবার ডায়াবেটিস আছে, নিয়মিত হাঁটতে হয়। এখন সেটাও বন্ধ। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার জন্যও বের হচ্ছি না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও