কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনাভাইরাস : বিশ্বে চলছে ভেন্টিলেটর নিয়ে যুদ্ধ

নয়া দিগন্ত প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২০, ১৭:৩৮

করোনাভাইরাস চিকিৎসায় সব থেকে আলোচিত শব্দটি হলো ভেন্টিলেটর। এটি একটি মেডিক্যাল সরঞ্জাম। যা দিয়ে করে কোভিড-১৯ রোগীদের কৃত্রিমভাবে নিঃশ্বাস নেয়ার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু এই ভেন্টিলেটর এখন পরিণত হয়েছে রাজনৈতিক পণ্যে। বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে এটি নিয়ে রীতিমতো কাড়াকাড়ি শুরু হয়ে গেছে। কোভিড-১৯ আক্রান্ত যেসকল রোগী নিজ থেকে শ্বাস নিতে পারে না তারা এটির মাধ্যমে শ্বাসকার্য চালায়। আবুধাবির ক্লিভিল্যান্ড ক্লিনিকের চিকিৎসক ডা. ফাদি হামিদ এমনই ব্যাখা দিয়েছেন।তিনি বলেন, ভেন্টিলেটর দিয়ে এই রোগ নির্মুল করা সম্ভব নয়। তবে রোগীর ফুসফুস ঠিক না হওয়া পর্যন্ত এটি রোগীকে জীবিত থাকতে সাহায্য করে। ডাটা এনালিস্টিক কোম্পানি গ্লোবাল ডাটা অনুসারে, সারাবিশ্বে ৮ লাখ ৮০ হাজার ভেন্টিলেটরের সরবরাহে সংকট রয়েছে। গ্লোবাল ডাটার বিশ্লেষক টিনা ডেংগ বলেন, সারাবিশ্বে ভেন্টিলেটরের সংকট দেখা দিয়েছে। প্রস্তুতকারকরদের স্টকেও এখন সামান্য কিছু অবশিষ্ট। নিয়মিত ক্রেতা হাসপাতালগুলো ছাড়াও এখন বিভিন্ন দেশের সরকারের পক্ষ থেকেও অর্ডার আসছে। আমেরিকা হসপিটাল এ্যাসোশিয়েশন মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হাসপাতালগুলোতে প্রায় ৯ লাখ ৬০ হাজার ভেন্টিলেটর প্রয়োজন। একটি রিপোর্ট অনুসারে, ৫৪ টি দেশের সরকার মেডিক্যাল সরঞ্জাম রফতানিতে কৃত্রিম প্রতিবন্ধকতা দেখাচ্ছে। ইউরোপ ইউনিয়ন যেখানে বিশ্বের অর্ধেক ভেন্টিলেটর রফতানি করা হয়, সেখানে ইতোমধ্যে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। অধিকাংশ দেশে জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তির তৈরি কম হয়ে থাকে। যার ফলে এই নিষেধাজ্ঞায় মধ্যপ্রাচ্যেসহ অনেক দেশ ঝুঁকিতে রয়েছে। তিনি আরো বলেন, নীতিনির্ধারকদের বিষয়টি বিবেক দিয়ে ভাবা উচিত ছিল। মেডিক্যাল ডিভাইস সংস্থা মেডট্রোনিক বলছে, এক একটি ভেন্টিলেটরের দাম ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ডলার। যা ধনী দেশ ব্যতীত বাকি দেশের হাসপাতালগুলোর ক্র‍য় ক্ষমতার বাইরে। করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভেন্টিলেটর একটি খুবই জরুরি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও