কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জন্মদিনে গ্রামের বাড়িতে কোয়ারেন্টিনে ফেরদৌস ওয়াহিদ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৬ মার্চ ২০২০, ১৬:৫৮

৩ এপ্রিল তাঁর গাইবার ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস শহরে। ছেলেকে নিয়ে সেখানেই থাকার কথা ছিল আগামী মাসের শুরুটায়। অথচ আজ সংগীতশিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ ঢাকায়ও নেই। তিনি আছেন গ্রামের বাড়ি শ্রীনগরে। সেখানে স্বেচ্ছাবন্দী হয়ে আছেন ‌‘মামনিয়া’সহ অসংখ্য শ্রোতাপ্রিয় গানের এই শিল্পী। আজ ২৬ মার্চ ফেরদৌস ওয়াহিদের জন্মদিন। বিশেষ দিনটিও তিনি কাটাচ্ছেন শ্রীনগরেই। অন্য দিন হলে নিজের বজরায় চড়ে বসতেন। নদীতে ভেসে বেড়াতেন। শুনতেন স্রোতের শব্দ, পাখির ডাক। আজ দিনটি এভাবে কাটবে না তাঁর। কারণ, সরকারের নির্দেশ মেনে সুনাগরিকের মতো ঘরের ভেতরেই থাকছেন তিনি। শিল্পী জানান, অন্য বছর এদিনে পাড়ার মানুষেরা রাতে জমায়েত হতেন তাঁর বাড়িতে। রাতে একসঙ্গে নৈশভোজ করতেন সবাই। এবার কাউকেই ডাকেননি। এমনকি স্ত্রী-ছেলের সঙ্গেও দেখা হচ্ছে না। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে তিনি ঢাকায় যাওয়ার কথা ভাবেননি, পরিবারের অন্য সদস্যরা নিয়ম মানতে গিয়ে গ্রামে আসতে পারেননি। ফেরদৌস ওয়াহিদের এখন গ্রামেই ভালো লাগে। শহরের পাট একপ্রকার চুকিয়েই ফেলেছেন। ঢাকায় গেলে ছেলে মিউজিশিয়ান হাবিব ওয়াহিদের বাসাতেই ওঠেন। গান-বাজনা যেটুকু করার গ্রামে থেকেই করেন। আর অনুষ্ঠান থাকলে তখন যেতে হয়ই। যেমন যুক্তরাষ্ট্রে শ্রোতাদের গান শোনাতে যাওয়ার কথা ছিল। বাদ সাধল করোনা। করোনা নিয়ে ফেরদৌস ওয়াহিদ তাঁর নতুন এক উপলব্ধির কথা জানালেন প্রথম আলোকে। ‘১৯৮৬, ’৮৭, ’৮৮ সালে আমি নিয়মিত ইতিকাফ (স্বেচ্ছাবন্দী হয়ে প্রার্থনা) করেছি। আজ সকালে সে কথা আমার মনে পড়ে গেল। সকালে আমার মনে হলো, কোয়ারেন্টিন একরকমের ইতিকাফই তো! নিজের সম্পর্কে আমরা নতুন উপলব্ধির মুখোমুখি হই ইতিকাফে। নিজেকে নিয়ে ভাবতে পারি।’ জন্মদিনে আজ ফেরদৌস ওয়াহিদের ভেতর নতুন কোনো অনুভূতির জন্ম হয়েছে কি না, জানতে চাইলে শিল্পী বলেন,‌ ‘মৃত্যুর ভাবনাটা খুব হয়েছে। আজকাল এটা খুব হয়। বয়স হচ্ছে। যত দূর ভালো থাকার চেষ্টা করি।’ ফেরদৌস ওয়াহিদ জানান, গ্রামে এলেই তাঁর ভাবনার আকাশ খুলে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও