কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভোটারদের উপস্থিতি খুবই নৈরাশ্যজনক

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১১:৫৩

দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে বিচ্ছিন্ন দু-একটি ঘটনা বাদ দিলে দৃশ্যত তেমন কোনো গন্ডগোল হয়নি। বলতে গেলে ভোট শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। তবে যেসব ভোটকেন্দ্রে গিয়েছি, তার বাইরে লোকজনের জটলা চোখে পড়েছে। জটলা করে থাকা এসব লোকজনের সবার বুকে ছিল সরকারি দল–সমর্থিত প্রার্থীর ব্যাজ। এসব লোক ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আসতে বাধা দিয়েছেন কি না, জানি না। তবে ব্যাজ পরিহিত এসব লোকের উপস্থিতিতে ভোটারদের মধ্যে ভয়ভীতি সৃষ্টির ইঙ্গিত পাওয়া যায়। ভোটকেন্দ্রের বাইরে ব্যাজ পরা লোকজনের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে নির্বাচনী আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে। এদের কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখিনি। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ভোট দিতে গিয়ে এজেন্টদের ক্ষমতা প্রয়োগের কথা বলেছেন। অথচ বিরোধী দলের এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ এসেছে। এজেন্টদের সুরক্ষা দেওয়া এবং তাঁদের দায়িত্ব পালনের সুযোগ নিশ্চিত করার দায়িত্বটা নির্বাচন কমিশনের। কাজেই যেসব অভিযোগ এসেছে, সেগুলো কমিশনের খতিয়ে দেখা উচিত। সারা দিন ভোটকেন্দ্র এবং তার আশপাশে যেসব কর্মকাণ্ড হয়ে থাকে, ভোটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতিটি ঘটনা ডায়েরিতে টুকে রাখা উচিত। যাতে করে ওই ডায়েরির বর্ণনা ধরে পরে ভোটের পুরো চিত্র পাওয়া যায়। ভোট কেমন হয়েছে—তা নিয়ে নির্বাচন কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনের আগে সামগ্রিক বিশ্লেষণ করতে চাই না। তবে সারা দিন ভোটারদের যে উপস্থিতি দেখেছি, তা খুবই নৈরাশ্যজনক। ভোটকেন্দ্রে যে উপস্থিতি দেখেছি, তাতে ভোটারের হার শেষ পর্যন্ত ২৫ শতাংশের বেশি হবে না। ভোটের এই হার তো ৭৫ শতাংশ হতে পারত। তাহলে প্রায় ৫০ শতাংশ ভোটার কোথায় গেলেন?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও