কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সু চি অতীত বিসর্জন দিলেন, ভবিষ্যতের লক্ষ্যে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯, ০৮:০০

শান্ত চেহারায় বসে ছিলেন তিনি। চুলে গোঁজা ছিল তাজা ফুল। আপাত সুস্থির চিত্তে শুনছিলেন বিরোধীপক্ষের অভিযোগ। সেই অভিযোগে বলা হচ্ছিল গণহত্যার কথা। জানানো হচ্ছিল, ছোট শিশুদের আগুনে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারার খবর। নারীদের গণধর্ষণের ঘটনাও বাদ পড়েনি। নির্বিকার মুখে এসব অভিযোগ শুনছিলেন মিয়ানমারের ডি ফ্যাকটো নেতা অং সান সু চি। একসময় ‘নিপীড়িতের কণ্ঠস্বর’ উপাধি পেয়েছিলেন তিনি। সেই সু চি নৃশংস অভিযোগের জবাবে বলে বসলেন, সব মিথ্যা। নির্যাতনের বিরুদ্ধে সংগ্রামের প্রতীক নিলেন নিপীড়কের পক্ষ। শান্তির পায়রা ওড়ানোর বদলে শাসক জান্তার অস্ত্রের ঝনঝনানিতেই আস্থা রাখলেন সু চি। এ নিয়ে ইকোনমিস্ট, গার্ডিয়ান, বিবিসি, সিএনএন, ফরেন পলিসি, ডিপ্লোম্যাটসহ বিভিন্ন মূল ধারার আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উঠেছে নিন্দার ঝড়। বলা হচ্ছে, সামরিক জান্তার বিশ্বাসভাজন হতে এবং ২০২০ সালের জাতীয় নির্বাচনে সুবিধা পেতে সু চি নিজের অতীতের সুনাম বিসর্জন দিয়েছেন। এর সুফলও তিনি হাতেনাতে পেয়েছেন। রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগ নাকচ করার পরপরই মিয়ানমারজুড়ে সু চির সমর্থনে মিছিল হয়েছে। বহুত্ববাদী ধারণার গলা টিপে কট্টর জাতীয়তাবাদী রূপে দেখা দিয়েছেন সু চি। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগ উঠেছে। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) মঙ্গলবার থেকে অনুষ্ঠিত হয় তিন দিনের শুনানি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও