কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দিবারাত্রির টেস্টের যত রেকর্ড

মানবজমিন প্রকাশিত: ২২ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

টেস্ট ক্রিকেটকে আকর্ষণীয় করে তুলতে দিবারাত্রি টেস্ট আয়োজন করছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। ২০১৫ থেকে এখন পর্যন্ত ১১টি ডে-নাইট টেস্ট মাঠে গড়িয়েছে। আটটি দলের গোলাপি বলে খেলার অভিজ্ঞতা হয়েছে। এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড ওভালে তিনটি, দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম ও ব্রিসবেন গ্যাবায় দু’টি ম্যাচ আয়োজন করা হয়। একটি করে ম্যাচ আয়োজন করে অকল্যান্ডের ইডেন পার্ক, পোর্ট এলিজাবেথের সেন্ট জর্জস পার্ক, ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভাল ও বার্মিংহামের এজবাস্টন ক্রিকেট গ্রাউন্ড। গোলাপি বলে অস্ট্রেলিয়া পাঁচটি ম্যাচ খেলেছে। পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলেছে তিনটি করে ম্যাচ। দুটি করে ম্যাচ খেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ড। আর জিম্বাবুয়ে খেলেছে একটি। জয়ের স্বাদ নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কা। জয় দেখেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ে। দিবারত্রির ম্যাচগুলোর কিছু পরিসংখ্যান তুলে ধরা হলো-সর্বাধিক ম্যাচ: অস্ট্রেলিয়া, ৫টি।সর্বাধিক জয়: অস্ট্রেলিয়া, ৫টি।সর্বাধিক পরাজয়: ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ৩ ম্যাচে ৩ হার।সবচেয়ে বড় জয়: ইংল্যান্ড, ইনিংস ও ২০৯ রানে। প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ (২০১৬, এজবাস্টন)।রানের হিসাবে সবচেয়ে ছোট জয়: অস্ট্রেলিয়া, ৩৯ রানে। প্রতিপক্ষ পাকিস্তান (ব্রিসবেন গ্যাবা)।উইকেটের হিসাবে সবচেয়ে ছোট জয়: অস্ট্রেলিয়া, ৩ উইকেটে। প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড (২০১৫, অ্যাডিলেড ওভাল)।ইনিংসে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ: পাকিস্তান ৫৭৯/৩ (ডিক্লে.)। প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ (২০১৬, দুবাই)।ইনিংসে সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহ: ইংল্যান্ড ৫৮/১০। প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড (২০১৮, অকল্যান্ড ইডেন পার্ক)।সর্বোচ্চ রান: আজহার আলী (পাকিস্তান), ৩ ম্যাচে ৪৫৬ রান।সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস: আজহার আলী (পাকিস্তান), ৩০২*। প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ (২০১৬, দুবাই)।সর্বাধিক সেঞ্চুরি: আসাদ শফিক (পাকিস্তান), ২টি।সর্বাধিক ডাক: দেবেন্দ্র বিশু (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), মঈন আলি (ইংল্যান্ড) ও ক্রিস পফু (জিম্বাবুয়ে)। প্রত্যেকে ২টি করে।সর্বাধিক উইকেট: মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া), ৫ ম্যাচে ২৬ উইকেট।সেরা বোলিং ফিগার: প্যাট কামিন্স (অস্ট্রেলিয়া), ৬/২৩।সবচেয়ে বেশিবার পাঁচ উইকেট: ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড) ও ইয়াসির শাহ (পাকিস্তান), ২ বার করে।সর্বাধিক ক্যাচ: কুসাল মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা) ও স্টিভেন স্মিথ (অস্ট্রেলিয়া), ১২টি করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও